পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হুপৃশব্দক কাশ। 88\9 ১৮৬০ অব্দে ডাং টিকেট সাহেব ফরাশী দেশে দুইটি এবং খৃঃ ১৮৬১ অব্দে ডাং গিব সাহেব ইংলণ্ডে চারিটি শিশুর এরূপ রক্তস্রাব হইতে দেখিয়াছেন । কাশের আবেগকালে ইয়ুষ্টেকাখ্য নলদ্বারা মধ্যকর্ণে সবলে বায়ু প্রবেশ করাতে তাহার আবরণী-ঢক্কার চৰ্ম্ম ছিন্ন হইয়া তথা হইতে শোণিত পণত হয় । ৬ । তাঙ্গণক্ষেপ | বিবিধ কারণে শিশুদিগের অঙ্গক্ষেপ হইতে পারে এবং মস্তিষ্কে রক্তাধিক্য জন্য ইহা সচরাচর সংঘটন হুইয়া থাকে। শিশুর কিছু বয়স হইলে, এই আক্ষেপ হইবার পূর্বে শিরঃপীড়া জন্য সে কাতরোক্তি করে, এবং তৎপরে তাহার এরূপ জড়ত হয় যে, সে আর কিছুই বলিতে পারে না। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চিত না হইলেও কখন২ অঙ্গক্ষেপ হইয়া থাকে । ফলতঃ স্থপৃশব্দক কাশ একটি স্বায়বিক পীড়া, তাহাতে যে স্বায়ুমণ্ডলের উত্তেজনাবশতঃ আক্ষেপ হইবে, তাছার আশ্চৰ্য্য কি ? কাচৎ অঙ্গক্ষেপ হইয় পক্ষাঘাত হয়। রোগনির্ণয় । কাশের আবেগ ও তাছার আক্ষেপিক স্বভাব স্মরণ রাখিলেই রোগনির্ণয় সহজ হইবে। পীড়া হইলেই যে স্থপশব্দ প্রকাশমান হইবে, এমন প্রত্যাশা করা যায় না। পীনসীয় লক্ষণ, কাশের পর বৃক্ষ-নিৰ্য্যাসবৎ শ্লেষ্মা নিঃসরণ, শিশুর বয়স এবং পীড়ার গতি পূর্বে যে রূপ বর্ণিত হইয়াছে, এই কয়েকটি বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া রোগ নির্ণয় করিতে হুইবে । ভাবিফল ৷ শিশুর বয়স ও শারীরিক শক্তি, আক্ষে