পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৫০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষয়কশ । ფაზx9 সহিত ঐ গুটজ ধাতুর লক্ষণ মিলিত হয়, কখন বা এইরূপ পূর্ববর্তী কারণ কিছুই অনুসন্ধান করা যায় না। কখন২ পীনস্ বা নদোষ অতি সামান্য হয়, কিন্তু তাছাদের উপশম ছইলেও কাশের নিবৃত্তি হয় না, বলিতে কি, কচিৎ উহা হুপশব্দক কাশের ন্যায় দেখায়। এই রূপ হইলে শ্বাস-কছু, শীশবৎ কাশ, মুখমণ্ডলের আরক্তত, উপরিস্থিত শিরা সকলের স্ফীতি, ইত্যাদি লক্ষণ লক্ষিত হয়। আশ্চর্ঘ্য এই, পীড়ার প্রবলতা জন্য যখন মৃত্যু হুইবার সম্ভাবনা হয়, লক্ষণ সকলের সহসা হ্রাস হওয়াতে শিশু অপেক্ষাকৃত সুস্থ হয় ; কিন্তু এরূপে তাহাকে অধিক দিন থাকিতে হয় না, রোগযন্ত্রণ পুনঃ২ উদ্দীপন হুইয়া জীবনদীপ ত্বরায় নিৰ্বাণ,করে। পীড়া যত বার প্রবল হয়, শিশুও তত ক্ষীণ হইতে থাকে, শ্বাসকছু বৃদ্ধি হয়, বলিতে কি, শয়নাবস্থায় শিশু আর শ্বাস গ্রহণ করিতে পারে না। @ শ্বাসনলীয় গ্রন্থির পীড়া এত দূর বৃদ্ধি হইলে সচরাচর . ফুফুস ও অন্যান্য যন্ত্র আক্রান্ত হয়, তাহতে পীড়া হইতে মুক্তি পাইবার আশ এককালেই থাকে না। পীড়া এত দূর বৃদ্ধি হইয়াও কখন২ সহসা নিরক্ত হয়, কাশের আবেগ এককালেই থাকে না, বা স্বল্প পরিমাণে থাকে, এবং শরীরের পুষ্টি বৃদ্ধি ও শ্বাস প্রশ্বাসের গর্তি শিথিল ছয় স্বপ কাশ, শ্বাসপ্রশ্বাসের তীব্র গতি এবং ভৌতিক লক্ষণ বর্তমান । থাকাতে বিজ্ঞ চিকিৎসকের ভ্রান্তি প্রায় হয় না । কচিৎ এ অবস্থায়ও পীড়া আরোগ্য হয় এবং তাছা হইলে শ্লেয়ার সছিত অন্ন-চুর্ণের ন্যায় গুটজ পদার্থ নিখুঁত হয় । ।