পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( \OS) ) ভাঙবে। তোমাদের সাধের বিক্রমশিলার মঠ ও ভাঙবেভিক্ষুসংঘ কোন রকমে একে রক্ষা করতে পারবে না, তাদের মন্দির, পুথি-সব নষ্ট হয়ে যাবে। সেই সময় তাদের একমাত্র আশ্ৰয়স্থান হবে-ভোটদেশ। তাই তুমি যাও, তিব্বতে গিয়ে এমন সংঘারাম প্রতিষ্ঠা করা যেখানে পরে বিক্রমশিলা সংঘের ভিক্ষুর আশ্রয় নিতে পারবে।” ( ১৫) এই আদেশ বাণী পেয়ে আচাৰ্য্য দীপঙ্কর কৰ্ত্তব্যের নতুন পথ দেখতে পেলেন । তিনি তিববত রাজের নিমন্ত্রণ স্বীকার করতে মনস্থ করলেন। পরদিন তিনি বয়োজ্যেষ্ঠ ভিক্ষুদের সেই আদেশ বাণীর কথা বললেন । সকলেই তার মতে মত দিলেন । তখন তিনি তিববতী লামাকে ডেকে বল্লেন-“আমি তোমাদের রাজার নিমন্ত্রণ গ্ৰহণ করলাম, গুরুর আদেশ পেয়েছি।” এই কথা শুনে তিববতী লামা আনন্দে বলে উঠলেন-“ওং মণিপদ্মে নমঃ হুং ||” ( ১৫ ) মহম্মদ যােকতিয়ার খিলজি বিক্রমশিলার মঠ আক্রমণ কয়ে একেবারে নাই কয়ে দেন। এ সম্বন্ধে মুসলমান ঐতিহাসিকদের সাক্ষ্য প্ৰমাণ্য। উারা বলেন যে ৰকতিয়ার খিলজি এ মঠের সমস্ত ভিক্ষুসংঘকে আক্রমণ করলে অনেকেই যুদ্ধে মায়া যায়, যারা জীবিত ছিল তারা সম্ভবতঃ তিব্বতে পলায়ন করে। পরদিন মুসলমানরা এমন একটী লোক দেখতে পেল না যাকে সেই জায়গাটির নাম জিজ্ঞাসা করে। অনেক DB BDB BDBDBD DBDD DBS D DDYYSSitt DDD SS SDBB BBB ভিক্ষুদের মঠ। সেই বিহারে মুসলমানরা অনেক পুখি ও দেখতে পায়। সেই সময় মঠের অধ্যক্ষ ছিলেন-পণ্ডিত শাক্য শ্ৰী । তিনি শেষকালে তিব্বতে পলায়ন করেন। W.A. Smith's Early History of India, vs. J.A.S.B- Feb. g., Address P. X. iii.