বিক্রমোর্কশী । › ፃ এমন সে তমুখানি—অলঙ্কার তারো যেন হয় অলঙ্কার, বেশ ভূষা প্রসাধন তারো যেন প্রসাধন বিশেষ প্রকার, উপমার স্তল যাহা তারো যেন একমাত্র উপমা-আধার ॥ বিছ —আপনি দেখ চি তবে দিব্য-রসাভিলাষী হয়ে চাতক-বৃত্তি অব লম্বন করেচেন । রাজা –দেখ সখী ! বিজন প্রদেশ ছাড়া উৎকণ্ঠিত ব্যক্তির আর কোন আশ্রয়-স্থান নাই । আমাকে তবে এখন প্রমদবনের পথ দেখিয়ে নিয়ে চল । বিদু।–(স্বগত) এর আর উপায় কি । ( প্রকাশ্যে) এই দিকে • মহারাজ এই দিকে । ( পরিক্রমণ করিয়া ) । প্রমদবনের সীমার মধ্যে যে আমরা এসেচি, তা এই দক্ষিণের বাতাসেই জানা যাচে । রাজা –ছ, এযে দক্ষিণ-বায়ু, তা বেশ বুঝতে পারা যাচ্চে । এই দক্ষিণের বাতাস— মাধবীরে ভিজাইয়া, কুন্দলতা নাচাইয়া, প্রেম ও দাক্ষিণ্য—দুই করে বিতৰণ । দেখি এই ভাব ৪র, হেন মনে হয় মোর —ব্যবহারে অবিকল যেন কামীজন ॥ বিদু –মহারাজ ! আপনারও ঠিক এইভাব । ( পরিক্রমণ ) এই প্রমদ বনের দ্বার, এইবার প্রবেশ করুন । রাজা –সখী ! তুমি আগে যাও । উভয়ে —( প্রবেশ ) । রাজা –( সম্মুখে দেখিয়া ) সখী ! আমি মনে করেছিলেম, প্রমদ &
পাতা:বিক্রমোর্ব্বশী (জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর).djvu/২৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।