পাতা:বিজন-বিজয়া - আশুতোষ দাশ গুপ্ত.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- أروا আশায় কানপুর ডিষ্ট্রক্ট ট্রাফিক সুপারিটেণ্ডেণ্ট অফিসে যাই ; কিন্তু এই কানপুরেই আমার সকল অংশ বিসৰ্জন করিয়া আসিতে হয়! ৪০২ বেতনে কানপুর গিয়া অল্পদিন পরেই ৫০২ পঞ্চাশ টাকা বেতন হয় । ৫০২ বেতন হওয়ার পর বিজনের আনন্দের সীমা রঙ্গিল BBSS SSLBDB BB DD BBDS DBDBBBB BB S BBBDBDS SDBBSS S BBBBD DBDDB

  • এখন অমি স ক ল দিক বজায় রাখিয়া চলিতে পারিব ।’ যত রকমের অাশা দুঃখের সময়ে প্ৰাণের ভিতরে চাপিয়া রাখিতে বাধা হইয়াছিল, সুখের অশার প্রথম উচ্ছাসে তাহা প্ৰকাশ করিতে ও LD0DD BBEE BDDDBLBBB BBSBLBDD BBB D DBBD DBBBBDSS BDY S BDSS BDB KES SDBS SDSKDBB SBBDBBD BBB SDBBDB BBBD KD পরিবার অবসর পায় নাই, ভাল খাইবার, ভাল বাসিবার অবসর পায় নাই ৷ প্ৰাণ-ভরা আশা, বিধাতার প্রাণে তা হা সহ্য হইল না। !

ইংরাজী ১৯০৮ খৃষ্টাব্দের ৯ই মে আমি সরকারী কাৰ্য্য উপলক্ষে দানাপুর যাই, বিজন ও লাবণ্য বাসায় থাকে । ১৫ই মে ভয় পাইয়া বিজনের ও তাহার পরদিন লবণের জর হয় । পরদিন বসন্তের মত গায়ে উঠে। ১২ই মে রাত্রে আমি বাসায় ফিরিয়া আসি ; পরদিন সকাল ৰেলা উভয়েরই স্পষ্ট বসন্ত হইয়াছে দেখিতে পাওয়া যায়। এই সময়ে মা প্ৰভুতি কেতই কাছে ছিলেন না । আমার মা’র মামা'ত ভাইয়ের ছেলে শ্ৰীমান নলিনীমোহন সেন গুপ্ত আমাদের বাসায় ছিল । আর চাকর ধুবরি ছিল । এ ছাড়া এক বাড়ীর উপর বাকিপুর নিবাসী শ্ৰীযুক্ত যতীন্দ্ৰনাথ গুপ্ত মহাশয় থাকিতেন ; তঁহার স্ত্রী নগেন্দ্ৰ বালা দেবীকে আমি “ বউ দিদি” বলিয়া ডাকি তাম । তঁহার বিবাহিতা যেয়ের নাম — প্রমীলা, সেও তখন কানপুরে ছিল। রমেশ যতীন দাদার ছেলে । ইহাদের নিকট হইতে আমি যে সাহায্য