পাতা:বিজয়া - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S 08 বিজয়া তৃতীয় অঙ্ক অকিঞ্চনাই হোক,-কিন্তু নিজেই যে আমি বড় অকিঞ্চন মা । দয়াল বললেন, সময় কই ? বেলা যে যায়। সজোরে বললুম, যায়নি বোলা-আছে DBBS SBD BDD BDYS BD DBBD DDDS S SBBDBD BBD কি আসে যায় দয়াল, আড়ম্বরে বাইরের লোককেই শুধু ভোলানো যায়, কিন্তু এ যে বিজয়া ! মা যে বুঝবেই এ তার পিতৃ-কল্প কাকাবাবুর অন্তরের শুভকামনা। লোক ছুটলো আমার বাড়ীতে, বাগানে ছুটলো মালী ফুল তুলতে-মাঙ্গলিক ঘা-কিছু সংগৃহীত হতে বিলম্ব ঘটলে না। মুকুটমালা না-ই বা হলো,-এ যে কাকাবাবুর আশীৰ্বাদ । কিন্তু বিলাস এলো না কেন ? তখনি স্মরণ হলো সে আসবে কি ক’রে ? সে সাহস তার কই ? ভাবলাম ভালই হয়েছে যে সে লজ্জায় লুকিয়ে আছে। gDDD DDD DSSYSLeBBBB BBD gDD DBD S S BBB SS SYBDDDBS ( একমুহুর্ত পরে )। তখন কাছারি ঘরে ডাক দিয়ে বললাম, তোমরা কে-কে আছে এসে আমাদের সঙ্গে । আজকের দিনে তোমাদের কাছেও বিজযার চিরদিনের কল্যাণ ভিক্ষা করে আমি নিতে চাই ৷ এসে তো মা আমার কাছে । এই বলিয়া তিনি নিজেই অগ্রসর হইয়া গেলেন। বিজয়া উদভ্ৰান্ত মুখে এতক্ষণ বে চাহিয়াছিল। এইবার ঘাড় হেঁট করিল। রাসবিহারী তাহার কপালে চন্দনের ফোটা দিলেন, মাথায় ফুল ছড়াইয়া দিতে দিতে সংসারে আনন্দ লাভ করো, স্বাস্থ্য-আয়ু-সম্পদ লাভ করো,- ব্ৰহ্মপদে অবিচলিত শ্ৰদ্ধা-ভক্তি-বিশ্বাস লাভ করো, আজকের পুণ্যদিনে এই তোমার কাকাবাবুর আশীৰ্বাদ মা। বিজয়ী দুইহাত জোড় করিয়া নিজের ললাট পর্শ করিয়া নমস্কার করিল অনেকের হাতেই ফুল ছিল জাহারা ছড়াইয়া দিল