পাতা:বিজয়া - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃশ্য বিজয়ী @@ নালিশ নেই, কিন্তু তিনি যে আমাকে কি করে রেখে গেছেন। আমার বাইরে দেখে সে আপনারা অনুমান করতে পায়বেন না । আমাদের উভয়ের সাক্ষাতের ক্ষণটি যে প্ৰতিদিন নিকটবৰ্ত্তী হয়ে আসছে সে আভাস আমি প্ৰতি মুহূৰ্ত্তেই পাই। তবুও সেই পরমব্ৰহ্মপদে এই প্রার্থনা আমার সেই দিনটিকে যেন তিনি আরও সন্নিকটবৰ্ত্তী করে দেন । রাসবিহারী জামার হাতায় চোখটা মুছিয়া আত্মসমাহিত ভাবে রহিলেন । উপস্থিত অভ্যাগতরাও তদ্রুপ করিলেন । আবার কিছুকাল চুপ করিয়া থাকিয়া বনমালী আমাদের মধ্যে আজ নেই-তিনি চ’লে গেছেন ;-কিন্তু আমি চোখ বুজলেই দেখতে পাই, ওই তিনি মৃদু মৃদু হাস্য কয়ছেন। সকলেই চােখ বুজিলেন। এই সময় বিজয়া ও বিলাপ প্রবেশ করিলেন। বিজয়ার মুখের উপর বিষাদ ও বেদনার চিহ্ন ঘনীভূত হইয়া উঠিয়াছে তাহা স্পষ্ট দেখা যায়। ওই তার একমাত্ৰ কন্যা বিজয়া, পিতার সর্ব গুণের অধিকারিণী । আর ঐ আমার পুত্ৰ বিলাসবিহারী, কৰ্ত্তব্যে কঠোর, সত্যে নিৰ্ভীক । এরা বাইরে এখনো আলাদা হলেও অন্তরে-ই আরও একটি শুভদিন আসন্ন হয়ে আসছে যেদিন আবার আপনাদের পদধূলির কল্যাণে এদের जबिब्लिड नदीन औदन थ9 शद । দয়াল । ( অস্ফুট স্বরে ) ওঁ স্বস্তি । রাস । মা বিজয়া, ইনিই তোমার মন্দিরের ভাবী আচাৰ্য্য দয়ালচন্দ্ৰ একে নমস্কার কর ।--আর এরা তোমার সম্মানিত পূজনীয় অতিথিগণ। এরা বহুক্লেশ স্বীকার করে তোমাদের পুণ্য কাৰ্য্যে যোগ দিতে এসেছেন এদের সকলকে নমস্কার কর । বিজয়া হাত তুলির নমস্কার করিল। বৃদ্ধ দয়াল বিজয়ার কাছে গিয়া দাড়াইলেন। হাত ধরিয়া বলিলেন । দয়াল । এসো মা এসো। মুখখানি দেখলেই মনে হয় যেন মা अiभांत्रि कडकicलब्र 65ना !