পাতা:বিজয়া - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম দৃশ্য বিজয়ী ԳS বিকেলে এসে তিনি ওষুধ দিযে গেছেন। কি অদ্ভুত চিকিৎসা মা, চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই পীড়া যেন বারো আনা আরোগ্য হয়ে গেছে। বিজয়া । ভাল হ’বে না, আপনাদের সকলের কি সোজা বিশ্বাস ওঁর উপর ? দয়াল। সে কথা সত্যি! কিন্তু বিশ্বাস তো শুধু শুধু হয় না মা ! আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি। কিনা, মনে হয়। ঘরে পা দিলেই সমস্ত ভালো হ’য়ে যাবে । বিজয়া । তা হবে । দয়াল। একটা কথা বলবো মা-রাগ কৰ্ত্তে পাবে না। কিন্তু ! তিনি ছেলেমানুষ সত্যি, কিন্তু যে সব নামজাদা বিজ্ঞ চিকিৎসকের দল তোমার মিথ্যে চিকিৎসা করে টাকা আর সময় নষ্ট কম্বুলে, তাদের চেয়ে তিনি ঢের বেশি বিজ্ঞ-এ আমি শপথ করে বলতে পারি। আর একটা কথা মা, নরেনবাবু শুধু ওঁরই চিকিৎসা করে যান নি-আরও একজনের ব্যবস্থা করে গেছেন। ( টেবিলের উপর একটুকরা কাগজ মেলিয়া ) তোমাকে কিন্তু উপেক্ষা কর্তে দেব না ওষুধটা একবার পরীক্ষা করে দেখ তেই হবে বলে দিচ্চি। বিজয়া । কিন্তু এ যে অন্ধকারে ঢ়িল ফেলা দয়ালবাবু-রূগী না দেখে prescription Cee দয়াল। ইস, তাই বুঝি ! কাল যখন তুমি তোমাদের বাগানের রেলিঙ ধরে দাড়িয়েছিলে—তখন ঠিক তোমার সুমুখের পথ দিয়েই যে তিনি হেঁটে গেছেন । তোমাকে ভাল করেই দেখে গেছেন-বোধহয় অন্যমনস্ক ছিলে বলেই--- - বিজয় । তার কি পরনে সাহেবী পোষাক ছিল ? দয়াল। ঠিক তাই। দুব থেকে দেখলে ভুল হয়, বাঙালী বলে इां९ dळनांझे बांश न ।