পাতা:বিদায়-আরতি.djvu/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মালচন্দন বিশ্ব-নরের জীবন-যজ্ঞে দীপ্ত ভালে তারার তিলক একে চরুর পাত্র হাতে উঠলে তুমি কবি ;— সকল হানাহানির উদ্ধে থেকে দৃষ্টি হানো নিশাচরের নৃশংস উৎপাতে দিব্য পাবক ছবি ! তোমায় হেরে হালকা হ’ল চিরব্যথার জগদলন শীল, অন্তরায়ণ-অন্তরালে বন্দীমনের শিকল হল ঢিলা ! অসুন্দরের শোধন তুমি, অসত্য আর অমঙ্গলের অরি! তোমায় বরণ করি । আশার গানে আলোর বানে সকল দিলে ভরি’, প্রাণের প্রভায় স শয়েরি ঘুচালে শর্বরী, নূতন আলো দিলে, নূতন আঁখি,— উৰ্দ্ধ-শিকড় অধঃশাখা অশথ-চারী পাখী ! মুগ্ধ হৃদয়—হারাই ভাষা—মূচ্ছি’ পড়ে মন, বনের পুলক ফুল দিয়ে তাই মনের পুলক করছি নিবেদন । প্রণাম তোমার করছি অনুপ কবি । যার হৃদয়ের মুকুর-আগে বিশ্বপতি দ্যাখেন বিশ্ব-ছবি নিত্য দিনই নূতনতর ছাদে – চিত্তলোকে পুলক যে ছায়, নূতন আলোক পৌর্ণমাসী চাদে ! oసె