এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১১০
বিদ্যাসাগর-প্রসঙ্গ
১৮৯০, মে ১৪ ১২৯৭ সাল, ১ জ্যৈষ্ঠ |
শ্লোকমঞ্জরী | কতকগুলি উদ্ভট শ্লোক-সংগ্রহ। |
১৮৯১, সেপ্টেম্বর ২৫ ১৯৪৮ সংবৎ, ৯ আশ্বিন |
বিদ্যাসাগর-চরিত (স্বরচিত) | এই আত্মজীবনীতে বিদ্যাসাগয় কলিকাতা সংস্কৃত কলেজে প্রবেশ করিবার পূর্ব্ববর্তী ঘটনাগুলি বিবৃত করিয়াছেন। তাঁহার মৃত্যুর পর পুত্র নারায়ণচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় ইহা প্রকাশিত করেন। |
১৮৯২, এপ্রিল ২৬ ১২৯৯ সাল, ১৫ বৈশাখ |
ভুগোলখগোলবর্ণনম্ | ১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে, জন্ মিয়র নামে পশ্চিম অঞ্চলের এক সিবিলিয়ানের প্রস্তাবে বিদ্যাসাগর পুরাণ সূর্য্যসিদ্ধান্ত ও ইউরোপীয় মতের অনুযায়ী ভূগোল ও খগোল বিষয়ে ১০০ শ্লোক রচনা করিয়া একশত টাকা পুরস্কার পাইয়াছিলেন। শ্লোকগুলি বিদ্যাসাগরের জীবদ্দশায় পুস্তকাকারে মুদ্রিত হইতেছিল। তাঁহার মৃত্যুর পর ইহা প্রকাশিত হয়। ইহাতে এখন ৪০৮টি শ্লোক দেখা যায়। |
বাল্মীকির রামায়ণ | টীকাটিপ্পনী সমেত। |
১৮৫১, জুলাই ১৬ (১৯০৮ সংবৎ, ১ শ্রাবণ) তারিখে প্রকাশিত রাজকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নীতিবোধ’ পুস্তকের অনেকাংশ বিদ্যাসাগরের রচিত। তিনিই প্রথমে এই পুস্তক লিখিতে সুরু করেন; অবকাশ-অভাবে শেষে রাজকৃষ্ণবাবুকেই পুস্তকখানি সম্পূর্ণ করিবার ভার দেন। পুত্রগণের প্রতি ব্যবহার, পরিবারের প্রতি ব্যবহার, পরিশ্রম, স্বচিন্তা ও স্বাবলম্বন, প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব, বিনয়,—এই কয়টি প্রস্তাব তাঁহারই রচিত।