পাতা:বিবাহ - কামাখ্যাচরণ বন্দোপাধ্যায়.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ა ს ) উক্ত তালিকা দৃষ্ট পরিষ্কার দেখা যায় যে, মাতা অপেক্ষা পিতার বয়স যত অধিক হইবে, ততই অধিক সংখ্যক পুত্র সন্তান জন্ম গ্ৰহণ করিয়া থাকে। ফলতঃ বর্তমান বিজ্ঞানবিৎ পণ্ডিতগণ সকলেই বলেন যে, “পিতা ( পুরুষ) মাতা অপেক্ষা বয়োজ্যেষ্ঠ ও বলবান হইলে পুত্ৰ সস্থানই অধিক জন্ম গ্ৰহণ করিয়া থাকে এবং মাতা ( স্ত্রীলোক ) পুরুষ অপেক্ষা সমধিক বলিষ্ঠ হইলে কন্যা সস্থানই অধিক হওয়ার সম্ভাবনা।”* উপরিউক্ত তালিকা দৃষ্ট দেখা যায় যে, পিতার বয়স মাতা অপেক্ষ ১৬ কি ১৮ বৎসর অধিক হইলে প্ৰায় ১৪৩৭৩ বা ১৫০ পুত্র জন্মিয় থাকে । কন্যা অপেক্ষা পুরুষের মৃত্যু সংখ্যা যখন অধিক, BBD DBDD0SLL SYBKDS DDDDDS SLLSS S BDDuTD BDB BB KBDK DDBS একান্ত আবশ্যক । বলা বাহুল্য, হিন্দু সমাজে স্বী এবং পুরুষের সমতা রক্ষার জন্যই আৰ্য্যামহর্ষিগণ স্বী ও পুরুষের বিবাহের বয়স ১৬ কি ১৮ বৎসরের নুনাধিক ব্যবস্থা করিঘাছেন । ঋষিদের এই ব্যবস্থা বিজ্ঞান সন্মত ও সমাজের পক্ষে পরম মঙ্গলজনক ! বিগত ১৯১৩ সনের সেপ্টেম্বর মাসের লণ্ডন মেগেজিন নামক পত্রিকায় একটি প্ৰবন্ধ প্রকাশিত হইয়াছে। ঐ প্রবন্ধ লেখক লিথিয়াছেন :- ‘ইউনাইটেড রাজ্যে স্ত্রীলোকের সংখ্যা পুরুষ হইতে ১০ লক্ষেরও উপরে। এই ১০ লক্ষ স্ত্রীলোকের বিবাহের কোনই সম্ভাবনা নাই । কারণ, এদেশে বহু বিবাহ প্ৰথা নাই, অপরন্তু বিধবা-বিবাহ প্ৰচলিত রহিয়াছে। এই ১০ লক্ষ স্ত্রীলোকের বিবাহ না হওয়ায় অর্থাৎ

    • If the male is older and stronger than the female, the offspring will he more of males than females. If the females are most vigorous the offspring will contain more females.” (Soo Ditto 175).