পাতা:বিবিধ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৯).pdf/১২৯

*९Jेन δύδ YYYBD Duu DDuYTDBDB DBD gB DBDDBDBBD DDD DBDBBDB DD BBBS বেদের সংহিতা, ব্ৰাহ্মণ, উপনিষৎ, আরণ্যক এবং সূত্রগ্রন্থসকল কেবল ক্রিয়াকলাপের কথায় পরিপূর্ণ। যে কিছু প্ৰকৃত জ্ঞানের চর্চা হইত, তাহা কেবল বেদের আনুষঙ্গিক বুলিয়াই । সে সকল শাস্ত্ৰ বেদাঙ্গ • বলিয়া খ্যাত হইল। জ্ঞান এইরূপে ক্রিয়ার দাসত্বশৃঙ্খলে বদ্ধ হওয়াতে তাহার উন্নতি হইল না। কৰ্ম্মজন্য মোক্ষ, এই বিশ্বাস ভারতভূমে অপ্ৰতিহত থাকাতেই এরূপ ঘটিয়াছিল। প্ৰকৃত জ্ঞানের আলোচনার অভাবে বেদ ভক্তি আরও প্রবলা হইল। মনুষ্যচিত্তের স্বাধীনতা একবারে লুপ্ত হইতে লাগিল। মনুষ্য বিবেকাশূন্য মন্ত্রমুগ্ধ শৃঙ্খলবদ্ধ পশুবৎ হইয়া উঠিল। সাংখ্যকার বলিলেন, কৰ্ম্ম অর্থাৎ হোম যাগাদির অনুষ্ঠান পুৰুষাৰ্থ নিতে। জ্ঞানই পুৰুষাৰ্থ । জ্ঞানষ্ট মুক্তি। কৰ্ম্মপীড়িত ভারতবর্ষ সে কথা শুনিল । তৃতীয় পরিচ্ছেদ oင့fဒွဲ অতি প্ৰাচীন কাল হইতে দর্শনশাস্বের উদ্দেশ্য, জগতের আদি কি, তাহা নিরূপিত হয়। আধুনিক ইউরোপীয় দার্শনিকেরা সে তত্ত্ব নিরূপণীয় নহে বলিয়া এক প্রকার ত্যাগ কবিয়াছেন । জগতের আদি সম্বন্ধে প্ৰথম প্রশ্ন এই যে, জগৎ সৃষ্ট, কি নিত্য । অনাদি কাল এ. ষ্ট রূপ আছে, না কেহ তাহার সৃজন করিয়াছেন ? অধিকাংশ লোকের মত এই যে, জগৎ সৃষ্ট, জগৎকৰ্ত্ত একজন আছেন । সামান্য সর্ট পটাদি একটি কর্তা ব্যতীত হয় না ; তবে এই অসীম জগতের কৰ্ত্তা নাই, ইহা কি 에 আর এক সম্প্রদায়ের লোক আছেন ; তঁাহারা বলেন যে, এই জগৎ যে সৃষ্ট বা ठेठाद 6कठ् कठी। আছেন, তাহা বিবেচনা করিবার কারণ নাই। ইহাদের সচরাচর *[टित नव्न ; किछु नाश्र्ति दलिलठे মূঢ় বুঝায় না। ভঁাহারা বিচারের দ্বারা আপন ** সমর্থনা করিতে চেষ্টা করেন। সেই বিচার অত্যন্ত দুরূহ, এবং এ স্থলে তাহার পরিচয় দিপার কোন প্রয়োজন নাই।