পাতা:বিবিধ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৯).pdf/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবিধ প্ৰবন্ধ ܘ ܠ তবে একটি কথা মনে রাখিতে হইবে যে, ঈশ্বরের অস্তিত্ব একটি পৃথক তত্ত্ব সৃষ্টিপ্রক্রিয়া আর একটি পৃথক তত্ত্ব। ঈশ্বরবাদীও বলিতে পারেন যে, “আমি ঈশ্বর মানি BD DBuuuBD DDDB BLSS DBBDS BBBD DDDS S DDBBD BDBD DD BBDMSY নিয়মাতিরিক্ত সৃষ্টির কথা আমি বলিতে পারি না।’” এক্ষণকার কোন কোন খ্ৰীষ্টীয়ান এই মতাবলম্বী। ইহার মধ্যে কোন মত অযথার্থ কোন মত যথার্থ, তাহা আমরা কিছুই বলিতেছি না। যাহার যাহা বিশ্বাস, তদ্বিরুদ্ধ আমাদের কিছুই বক্তব্য নাই। আমাদের বলিবার কেবল এই উদ্দেশ্য যে, সাঙ্খ্য্যকারকে প্ৰায় এই মতাবলম্বী বলিয়া বোধ হয়। সাঙ্খ্য্যকার ঈশ্বরের অস্তিত্ব মানেন না, তাহা পশ্চাৎ বলিব। কিন্তু তিনি “সৰ্ব্ববিৎ সর্বকৰ্ত্তা” পুরুষ মানেন, এইরূপ পুরুষ মানিয়া ও র্তাহাকে সৃষ্টিকৰ্ত্তা বলেন না ; সৃষ্টিই মানেন না। এই জগৎ প্ৰাকৃতিক ক্রিয়ামাত্র বলিয়া স্বীকার করেন। (ক)র কারণ (খ) ; (খ)র কারণ (গ) ; (গ)র কারণ, (ঘ) ; এইরূপ কারণ পরম্পব৷৷ অনুসন্ধান করিতে করিতে অবশ্য এক স্থানে অন্ত পাওয়া যাইবে ; কেন না, কারণশ্রেণী কখন অনন্ত হইতে পারে না। আমি যে ফলটি ভোজন করিতেছি, ইহা অমুক বুক্ষে জন্মিয়াছে ; সেই বৃক্ষ একটি বীজে জন্মিয়াছে ; সেই বীজ অন্য বৃক্ষের ফলে জন্মিয়াছিল ; সেই বৃক্ষও আর একটি বীজে জন্মিয়াছিল। এইরূপে অনন্তানুসন্ধান করিলেও অবশ্য একটি আদিম বীজ মানিতে হইবে । এইরূপ জগতে যাহা আদিম বীজ, যেখানে কারণানুসন্ধান বন্ধ তইবে, সাস্থ্যকার সেই আদিম কারণকে মূল প্ৰকৃতি বলেন (১৭৪)। জগদ্যুৎপত্তি সম্বন্ধে দ্বিতীয় প্রশ্ন এই যে, মূল কারণ যাহাই হউক, সেই কারণ সৃষ্টতে এই বিশ্ব সংসার কি প্রকারে এই রূপাবয়বাদি প্ৰাপ্ত হইল ? সাঙ্খ্য্যকারের উত্তর এই ;--- এই জাগতিক পদার্থ পঞ্চবিংশতি প্ৰকার,--- Š | %iቀቫ | २ । ?? ऊिँ । 9 । 22९ । 8 । ठा छg|द । @,心,°,b, 外中 5可恼1 | 8 fift | 8 إلى 1 ه ج ومج في وسالا و لا ونالا , ) لا 8 لا كلا & لا ولا لا و " لا २४, २२, २७, २8, २१ । श्र्ल डूड । W