পাতা:বিবিধ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৯).pdf/১৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

() जां२थJभन ১২৩ HSSYDSuJSD0 KKD BD DDDSDii BDDD DBBDBLDD LKKD DDD S BBLBSLDL DBDBDD প্ৰমাণ নাই, সেখানে মানিব না। অনস্তিত্বের প্রমাণ নাই থাক, যতক্ষণ অস্তিত্বের প্রমাণ না পাইব, ততক্ষণ মানিব না। অস্তিত্বের প্রমাণ পাইলে তখন মানিব। ইহাই প্ৰত্যয়ের প্ৰকৃত নিয়ম । ইহার ব্যত্যয়ে যে বিশ্বাস, তাহা ভ্ৰান্তি। “কোন পদার্থ আছে, এমত DsSDS SDJS DSDBD BDDDB BBDD KDS uBDD DBB BG BB BBD DDBDD न क८द्र, 6न उठ । অতএব নাস্তিকের দুই শ্রেণীতে বিভক্ত হইলেন। যাহারা কেবল ঈশ্বরের ' অস্তিত্বের প্রমাণাভাববাদী-ৰ্তাহারা বলেন, ঈশ্বর থাকিলে থাকিতে পারেন,-কিন্তু ग्राशन, ७भ७ ८कांना थभां• नांशें । অপর শ্রেণীর নাস্তিকের বলেন যে, ঈশ্বর আছেন, শুধু ইহারই প্ৰমাণাভাব, এমত নহে, ঈশ্বর যে নাই, তাহারও প্রমাণ আছে। আধুনিক ইউরোপীয়েরা কেহ কেহ এই মতাবলম্বী । একজন ফরাসিস লেখক বলিয়াছেন, তোমরা বল, ঈশ্বর নিরাকার, অথচ চেতনাদি মানসিক বৃত্তিবিশিষ্ট। কিন্তু কোথায় দেখিয়াছ যে, চেতনাদি মানসিক বৃত্তিসকল শরীর হইতে বিযুক্ত ? যদি তাহা কোথাও দেখ নাই, তবে হয় ঈশ্বর সাকার, নয় তিনি নাই। সাকার ঈশ্বর, এ কথা তোমরা মানিবে না, অতএব ঈশ্বর নাই, ইহা মানিতে হইবে । ইনি দ্বিতীয় শ্রেণীর নাস্তিক । “ঈশ্বরাসিদ্ধেঃ।” শুধু এই কথার উপরে নির্ভর করিলে, সাংখ্যকারকে প্রথম শ্রেণীর নাস্তিক বলা যাইত। কিন্তু তিনি অন্যান্য প্ৰমাণের দ্বারা প্ৰতিপন্ন করিতে যত্ন করিয়াছেন যে, ঈশ্বর নাই । সে প্রমাণ কোথাও দুই একটি সূত্রের মধ্যে নাই। অনেকগুলি সূত্র একত্ৰ করিয়া, সাংখ্য প্রবচনে ঈশ্বরের অনস্তিত্বসম্বন্ধে যাহা কিছু পাওয়া যায়, তাহার মৰ্ম্ম সবিস্তারে ११.शे८ऊछि । তিনি বলেন যে, ঈশ্বর অসিদ্ধ (১, ৯২), প্ৰমাণ নাই বলিয়াই অসিদ্ধ (প্ৰমাণাভাবাৎ স তং সিদ্ধি: । ৫, ১০ ) । সাংখ্যমতে প্ৰমাণ তিন প্ৰকার—প্ৰত্যক্ষ, অনুমান, শব্দ । প্রত্যক্ষের ত কথাই নাই। কোন বস্তুর সঙ্গে যদি অন্য বস্তুর নিত্য সম্বন্ধ থাকে, তবে একটিকে দেখিলে আর একটিকে অনুমান করা যায়। কিন্তু কোন বস্তুর সঙ্গে ঈশ্বরের কোন নিত্য সম্বন্ধ দেখা যায় নাই ; অতএব অনুমানের দ্বারা ঈশ্বরের সিদ্ধি হয় না। ( ग कांडावांब्राश्भान। 4, SS ) ।