ــــــــــــــــــت صـح -- . جسے -=-=-=-=- R? Ve दिदिक्ष ॐथक्ष-श्विजैौ ख्ां বনজ সহজে প্ৰাপ্য-কিন্তু পশুহনন কষ্টসাধ্য, এবং ভোজ্য পশু দুর্লভ। অতএব উষ্ণ দেশের খাদ্য অপেক্ষাকৃত সুলভ । খাদ্য সুলভ বলিয়া শীম ধনসঞ্চয় হয়। DDDBDBDB DBBB DD BDBDB DBg DDBDBSS DBDBDBD S DBDB DB Y ধনসঞ্চয় হওয়াই সম্ভব। এই জন্য ভারতবর্ষে অতি পূর্বকালেই সভ্যতার অত্যুদয় হইয়াছিল। ধনাধিক্য হেতু একটি সম্প্রদায় কায়িক পরিশ্রম হইতে অবসর লইয়া জ্ঞানালোচনায় তৎপর হইতে পারিয়াছিলেন। তঁহাদিগের অজিত ও প্রচারিত জ্ঞানের কারণেই ভারতবর্ষের সভ্যতা। পাঠক বুঝিয়াছেন যে, আমরা ব্ৰাহ্মণদিগের কথা दलिएङछि । O কিন্তু এইরূপ প্ৰথমকালিক সভ্যতাই ভারতীয় প্রজার দুরদৃষ্টের মূল। যে যে নিয়মের বশে অকালে সভ্যতা জন্মিয়াছিল, সেই সেই নিয়মের বশেই তাহার অধিক উন্নতি কোন কালেই হইতে পারিল না,-সেই সেই নিয়মের বশেই সাধারণ প্ৰজার দুর্দশ ঘটিল। প্ৰভাতেই মেঘাচ্ছন্ন। বালতারু ফলবান হওয়া ভাল নহে। যখন জনসমাজে ধনসঞ্চয় হইল, তখন কাজে কাজেই সমাজ দ্বিভাগে বিভক্ত হইল। এক ভাগ শ্রম করে ; এক ভাগ শ্রম করে না । এই দ্বিতীয় ভাগের শ্রম করিবার DBDBDDBBD DBD DDD DDB BDBDBB DS KKB DBDBB BBBDB BDBDBBDB DDSDD তাহাদের ভরণপোষণ হয়। যাহার শ্রম করে না, তাহারাই কেবল সাবকাশ ; সুতরাং চিন্তা, শিক্ষা ইত্যাদি তাহাদিগেরই একাধিকার। যে চিন্তা করে, শিক্ষা পায়, অর্থাৎ যাহার বুদ্ধি মাজ্জিত হয়, সে অন্যাপেক্ষা যোগ্য, এবং ক্ষমতাশালী হয়। সুতরাং সমাজমধ্যে ইহাদিগেরই প্ৰধানত্ব হয়। যাহারা শ্ৰমোপজীবী, তাহারা ইহাদিগের বশবৰ্ত্তী হইয়া শ্ৰম করে। তাহাদিগের জ্ঞান ও বুদ্ধির দ্বারা শ্ৰমোপজীবীরা উপকৃত হয়, পুরস্কারস্বরূপ উহার শ্রমোপজীবীর অজিত ধনের অংশ গ্ৰহণ করে ; শ্রমোপজীবীর ভরণপোষণের জন্য যাহা প্ৰয়োজনীয়, তাহার অতিরিক্ত যাহা জন্মে, তাহা উহাদেরই হাতে জমে । অতএব সমাজের যে অতিরিক্ত ধন, তাহা ইহাদেরই হাতে সঞ্চিত হইতে থাকে। তবে দেশের উৎপন্ন ধন দুই ভাগে বিভক্ত হয়,-এক ভাগ শ্ৰমোপজীবীর, এক ভাগ বুদ্ধ.jপজীবীর। প্রথম ভাগ, “মজুরির বেতন”, দ্বিতীয় ভাগ ব্যবসায়ের “মুনাফা" । * আমরা “বেতন” ও “মুনাফা”, এই দুইটি নাম ব্যবহার করিতে থাকিব। "মুনাফা।”
- “ভূমির কর” এবং “সুন্দ” ইহার অন্তর্গত। এ স্থলে বিবেচনা করিতে হইবে। সংক্ষেপাভিপ্ৰায়ে अभद्ध कल द शलङ्ग ठtलश कलेिलाभ ना ।
"* "
