পাতা:বিবিধ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৯).pdf/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ዓ8 বিবিধ यदक्ष-क्षिणैः। West রাজপুরুষেরা প্রায়ই লইয়া যাইতেছেন। যদি মহাত্মা কর্ণওয়ালিস জমীদারদিগের বর্তমান শ্ৰীর উপায় না করিয়া যাইতেন, তবে দেশ এত দিন আরও দরিদ্র হইয়া পড়িত। দেশে যাহা কিছু অর্থ সম্পত্তি আছে, তাহা এই কয়েক জন জমীদারের ঘরেই দেখিতে পাওয়া प s' সাধারণতঃ ৫ অনেকেই এই কথা বলেন, সুতরাং ইহার মধ্যে আমাদিগের বিবেচনায় যে কয়েকটি ভ্ৰম আছে, তাহা দেখাইতে বাধ্য হইলাম। ১। ইউরোপীয় কোন রাজ্যের সহিত তুলনা করিতে গেলে, বাঙ্গালা দেশ नि বটে, কিন্তু পূৰ্ব্বাপেক্ষা বাঙ্গালা যে এক্ষণে নির্ধন, এরূপ বিবেচনা করিবার কোন কারণ নাই। বৰ্ত্তমান কাল অপেক্ষা ইতিপূর্বকালে যে বাঙ্গালা দেশে অধিক ধন ছিল, তাহার কিছু মাত্র প্রমাণ নাই। বরং এক্ষণে যে পূর্বাপেক্ষা দেশের ধন বৃদ্ধি হইতেছে, তাহার অনেক প্ৰমাণ আছে। “বঙ্গদেশের কৃষকের” প্ৰথম পরিচ্ছেদে আমরা কোন কোন প্ৰমাণের উল্লেখ করিয়াছি। তদন্তিরিক্ত এক্ষণে বলিবার আবশ্যক নাই। ২। বিদেশী বণিক ও রাজপুরুষে দেশের টাকা লইয়া যাইতেছে বলিয়া যে দেশে টাকা থাকিতেছে না, এই প্রসঙ্গের মধ্যে প্ৰথমে বিদেশীয় বণিকদিগের বিষয় আলোচনা कद्रं शाऐक । র্যাহারা এ কথা বলেন, তঁহাদের সচরাচর তাৎপৰ্য্য বোধ হয়, এই যে, বণিকেরা এই দেশে আসিয়া অর্থ উপার্জন করিতেছেন, সুতরাং এই দেশের টাকা লইতেছেন বৈ কি ? যে টাকাটা তাহদের লাভ, সে টাকা, এ দেশের টাকা। বোধ হয়, ইহাই তেঁাহাদের বলিবার উদ্দেশ্য। বিদেশীয় বণিকেরা যে লাভ করেন, তাহা দুই প্রকারে ; এক আমদানিতে, আর এক রপ্তানিতে। এদেশের দ্রব্য লইয়া গিয়া দেশান্তরে বিক্রয় করেন, তাহাতে র্তাহাদের কিছু মুনাফা থাকে। দেশান্তরের দ্রব্য আনিয়া এ দেশে বিক্রয় করেন, তাহাতেও তঁহাদের কিছু মুনাফা থাকে। তদ্ভিন্ন অন্য কোন প্রকার লাভ নাই। এ দেশের সামগ্ৰী লইয়া গিয়া বিদেশে বিক্রয় করিয়া যে মুনাফা করেন, সহজেই দেখা যাইতেছে যে, সে মুনাফা এদেশের লোকের নিকট হইতে লয়েন না। যে দেশে তাহা বিক্রয় হয়, সেই দেশের টাকা হইতে তাহার মুনাফা পান। এখানে তিন টাকা BDDB BD DBBBS DDDBDB BB D DD BDB DBDBBS BD DD D SDBB S S করিলেন, তাহা এ দেশের লোককে দিতে হইল না ; বিলাতের লোকে দিল। বরং এ