s- vm r r दांत्रांलांद्र ट्रेडिशन ess প্ৰথম। কাম্বেল সাহেব যখন বাঙ্গালীর প্রতি সদয় হইয়াছিলেন, তখন বলিয়াছিলেন, বাঙ্গালীরা আসিয়াখণ্ডের মধ্যে এথিনীয় জাতিসদৃশ। বাস্তবিক একদিন বাঙ্গালীরা আর কিছুতে হউক না হউক, ঔপনিবেশিকতায় এথিনীয়দিগের তুল্য ছিল। সিংহল বাঙ্গালী কর্তৃক পরাজিত, এবং পুরুষানুক্ৰমে অধিকৃত ছিল। যবিদ্বীপ ও বালিদ্বীপ বাঙ্গালীর উপনিবেশ, ইহাও অনেকে অনুমিত করেন। তাম্রলিপ্তি ভারতবর্ষীয়ের সমুদ্রযাত্রার স্থান ছিল। ভারতবর্ষীয় আর কোন জাতি এরূপ ঔপনিবেশিকতা দেখান নাই।
- দ্বিতীয়। বাঙ্গালী রাজগণ অনেক সময়ে উত্তরভারতে বৃহৎ সাম্রাজ্যের অধীশ্বর ছিলেন। পালবংশীয় দেবপালদেব ভারতবর্ষের সম্রাটু বলিয়া - কীৰ্ত্তিত। লক্ষ্মণসেনের জয়স্তম্ভ বারাণসী, প্ৰয়াগ ও শ্ৰীক্ষেত্রে সংস্থাপিত হইয়াছিল। অতএব তিনি অন্ততঃ ভারতবর্ষের তৃতীয়াংশের অধীশ্বর ছিলেন। বাঙ্গালীরা গঙ্গাবংশ পরিচয়ে বহুকাল পৰ্য্যন্ত উড়িষ্যার অধীশ্বর ছিলেন। যে জাতি মিথিলা, মগধ, কাশী, প্ৰয়াগ, উৎকলাদি জয় করিয়াছিল, যাহার জয়পতাকা হিমালয়মূলে, যমুনাতটে, উৎকলের সাগরোপকূলে, সিংহলে, যবদ্বীপে, এবং বালিদ্বীপে উড়িত, সে জাতি কখন ক্ষুদ্র জাতি छिक्ष ना ।
তৃতীয়। সপ্তদশ পাঠান কর্তৃক বঙ্গজয় হইয়াছিল, এ কলঙ্ক মিথ্যা। সপ্তদশ পাঠান কর্তৃক কেবল নবদ্বীপের রাজপুরী বিজিত হইয়াছিল। তৎসঙ্গী সেনা কর্তৃক কেবল মধ্যবঙ্গ বিজিত হইয়াছিল। ইহার পরেও বহুদিন পৰ্যন্ত সেনবংশীয়েরা পূর্ব ও দক্ষিণ বাঙ্গালার অধিপতি থাকিয়া স্বাধীনভাবে সপ্তগ্রামে ও সুবর্ণগ্রামে রাজত্ব করিয়াছিলেন। “পাঠানেরা ৩৭২ বৎসর রাজত্ব করিয়াছিলেন, তথাপি কোন কালে সমুদায় বাঙ্গালার অধিপতি হয়েন নাই। পশ্চিমে বিষ্ণুপুর ও পঞ্চকোটে তাহাদিগের ক্ষমতা প্ৰবিষ্ট হয় নাই ; দক্ষিণে সুন্দরবনসন্নিহিত প্রদেশে স্বাধীন হিন্দুরাজা ছিল ; পূর্বে চট্টগ্রাম, নোয়াখালি এবং ত্রিপুরা, আরাকানরাজ ও ত্রিপুরাধিপতির হস্তে ছিল ; এবং উত্তরে কুচবেহার স্বতন্ত্রত রক্ষা করিতেছিল। সুতরাং পাঠানেরা য়ে সময়ে উড়িষ্যা জয় করিতে সক্ষম হইয়াছিলেন, যে नभांश ॐाशद्रा »,8०,००० श्रश्नांडिक, 8°,००° অশ্বারোহী এবং ২০,০০০ কামান দেখাইতে পারিতেন, সে সময়েও বাঙ্গালার অনেকাংশ তাহাদিগের হস্তগত হয় नॉठे ।”* तांत्रालांद्र अक्षः°ऊन ७क6िन च नाशे । চতুর্থ। পরাধীন রাজ্যের যে দুর্দশ ঘটে, স্বাধীন পাঠানদিগের রাজ্যে বাঙ্গালার 6म ठूल्किा चहाँध्ने माछे । ब्राछा छिन्नछाडौग्न হইলেই রাজ্যকে পরাধীন বলিতে পারা যায় না।
- বাল্লালার ইতিহাস, ২৯ পৃষ্ঠা।