পাতা:বিবিধ সমালোচন (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়).pdf/১১৮

কৃষ্ণচরিত্র । । 이 মহাগোলযোগ উপস্থিত হইল। কেহ বলিলেন, ঈশ্বর আছেন, ८कइ बनिप्लम माई । ८कह दगिटशन छेचङ्ग ७हे अम्ल खश९ হুইতে পৃথক, কেহ বলিলেন এই জড় জগৎই ঈশ্বর। তখন, নানা জনের নানা মতে, লোকের মন অস্থির হইয়া উঠিল; কোন মতে বিশ্বাস করিবে ? কাহার পূজা করিবে ? কোন পদার্থে ভক্তি করিবে ? দেব ভক্তির জীবন নিশ্চয়তা—অনিপ্রতা দলিলে ভক্তি নষ্ট হয়। পুনঃ আন্দোলনে ভক্তিমূল ছিন্ন , হুইয়া গেল। অৰ্দ্ধাধিক ভারতবর্ষ নিরীশ্নর বৌদ্ধমত অবলম্বন করিল। সনাতন ধৰ্ম্ম মহাশঙ্কটে পতিত হইল। খতাব্দীর পর শতাব্দী এই রূপে কাটিয়া গেলে শ্ৰীমদ্ভাগবতকার সেই ধৰ্ম্মের পুনরুদ্ধারে প্রবৃত্ত হইলেন । ইহাতে দ্বিতীয় কৃষ্ণ চরিত্র প্রণীত হইল। আচাৰ্য টিওল একস্থানে ঈশ্বর নিরূপণের কাঠিন্য সম্বন্ধে বলিয়াছেন, যে, যে ব্যক্তি একাধারে উৎকৃষ্ট কবি, এবং উৎকৃষ্ট্র বৈজ্ঞানিক হইবে সেই ঈশ্বর নিরূপণে সক্ষম হইবে। প্রথম শ্রেণীর বৈজ্ঞানিকত। এবং প্রথম শ্রেণীর কবিত্ব, একাধারে এ পর্যন্ত সন্নিবেশিত হয় নাই। একব্যক্তি নিউটন ও সেক্ষণীয়রের প্রকৃতি লইয়া এ পর্য্যস্ত জন্মগ্রহণ করেন নাই। কিন্তু বৈজ্ঞানিক কবি, কেহ না হইয়া থাকুন, দার্শনিক কবি অনেক জন্মগ্রহণ করিয়াছেন —ঋগ্বেদের ঋষিগণ হইতে রাজকৃষ্ণবাবু পৰ্য্যন্ত ইহার দৃষ্টাস্তুের অভাব নাই। দার্শনিক কবিগণ আপনাদিগকে ঈশ্বর নিরূপণে সমর্থ বিবেচনা করেন । শ্ৰীমদ্ভাগবতকার দার্শনিক এবং স্ত্রমভাগৰত্নকার কবি। তিনি দর্শনে ৰূ কাব্যে মিলাইয়া, ধর্মের কুরুদ্ধারে প্রবৃত্ত হইলেন। এবং এই ভূমণ্ডলে এরূপ 蠶 यनि «दइकृङकार्ष इशेब्र अंदरून, कूटव *ाकृी निश्छु ९ वै२डूश्नब्रष्ठरुॉनृईहेब्बttछ्न।