পাতা:বিবিধ সমালোচন (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়).pdf/১৪৫

SVS8 বিবিধ সমালোচন । उथम श्राभइ दूक्षि८ङ भांद्रि ८ए, भिडन मध्ऋांब्रदिशैन, कि ढ মিরনা পরদুঃখকাতরা, মিরনা স্নেহশালিনী ; মিরনার লজ্জা নাই । কিন্তু লজ্জার সারভাগ যে পবিত্রতা, তাহ আছে। যখন রাজপুঞ্জের সঙ্গে মিরনার সাক্ষাৎ হইল, তখন তাহার হৃদয় প্রণয়সংস্পর্শ্বশুন্য ছিল ; কেন না শৈশবের পর পিতা ও কালিবন ভিন্ন আর কোন পুরুষকে তিনি কখন দেখেন নাই । শকুন্তলাও যখন রাজাকে দেখেন, তখন তিনিও শূন্যহৃদয়, ঋষিগণ ভিন্ন পুরুষ দেখেন নাই। উভয়েই তপোবন মধ্যে— এক স্থানে করে তপোবন—অপর স্থানে প্রস্পেরোর তপোবন —অনুরূপ নায়ককে দেখিবামাত্র প্রণয়শালিনী হইলেন। কিন্তু কবিদিগের আশ্চর্য কৌশল দেখ; তাহারা পরামর্শ করিয়! শকুন্তলা ও মিরদ চরিত্র প্রণয়নে প্রবৃত্ত হয়েন নাই, অথচ একজনে দুইটি চিত্র প্রণীত করিলে যেরূপ হইত, ঠিক সেইরূপ হইয়াছে। যদি একজনে দুইটি চরিত্র প্রণয়ন করিতেন, তাহ হইলে কবি শকুন্তার প্রণয়লক্ষণে ও মিরদার প্রণয়লক্ষণে কি প্রভেদ রাখিতেন ? তিনি বুঝিতেন যে, শকুন্তলা, সমাজপ্রদত্ত সংস্কারসম্পন্না, লজ্জাশীলা, অতএব, তাহার প্রণয় মুখে অব্যক্ত থাকিবে কেবল লক্ষণেই ব্যক্ত হইবে ; কিন্তু মিরমদ ংস্কারশূন্য, লৌকিক লজ্জা কি তাহ জানে না, অতএব তাহার প্রণয়লক্ষণ বাক্যে অপেক্ষাকৃত পরিস্ফুট হইবে। পৃথক পৃথকৃ कदिवंभौऊ फ़िखर्दग्न कि उाशझे थां ब्राह्छ । श्प्रखरक ८मथिब्राहे শকুন্তল প্রণয়াশক্ত; কিন্তু দুষ্মস্তের কথা দূরে থাকৃ, সখীদ্বয় যন্ত দিন না তাহাকে ক্লিষ্ট দেখিয়া, সকল কথা অনুভবে বুঝিয়া পীড়াপীড়ি করিয়া কথা বাহির করিয়া লইল, ততদিন তাহাদের সম্মুখে শকুন্তলা এই নূতন বিষ্কারের একটি কথাও বলেন নাই, কেবল লক্ষণেই সে ভাব ব্যক্ত--