পাতা:বিভূতি রচনাবলী (একাদশ খণ্ড).djvu/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चंक्षं क्षेत्रं $35 —পয়সার জন্তে বলচি নে ভায়া ! তোমাদের বড় ভালো লেগেচে—ওই ক্ষে বললাম— ভাব। ওই ভাবেই মরেছি। নয়তো বলছিলাম না সেদিন, বাড়ু মল্পিক সোনার ইট দিয়ে বাড়ী করতে পারতো। পয়সার লালসা আমার নেই। খাবার অনেক রকম যোগাড় করেছে ঝড়। দু'জনের উপযুক্ত খাবার। পাম কেন এলো না এজন্যে ৰার বার দুঃখ করতে লাগলো খেতে বলে । ও নাকি আমাদের প্রণয়ের ব্যাপার নিয়ে ভাব গান ‘বাধবে, আসরে আসরে গাইবে । বললে—ভাই, গঙ্গা মান ভয় তিন থাকতে নয়। নেমে পড় ভায়া, আসরে নামতে দোষ কি ? ঝড়ু মল্পিক অসম্ভব রকমের কম খায় দেখলাম। ওর পাশে খেতে বসলে রীতিমত অপ্রতিভ হতে হয়। খাওয়ার আয়োজন করেছিল প্রচুর, দ্ব তিন রকমের মাছ, মাংস, ৰিভাত, ডিমের ভালনা, দই, সন্দেশ। বড়, কিন্তু খেল ছ'এক হাত ভাত ও জ্ব টুকরো মাছ ভাজা, একটু দই ও একটা সন্দেশ। সে যা খেলে তা একজন শিশুর খোরাক। আমি বললাম—এত কম খান কেন আপনি ? —আমি গান বাধি, বেশী খেলে মন যন্ধু-থবু অলস হয়ে পড়ে। কম খেলে থাকি ভালো। মাছ মাংস আমি কম খাই, তুমি আজ খাবে বলে মাছ মাংস রান্না হয়েচে, নয়তো আমি নিরামিষ খাই । —মদ খান তো এদিকে । —ওটা কি জানো ভায়া, না খেলে গান বঁাধবার নেশা জমে না। ছাড়তে পারি কই ? —আমার ইচ্ছে করে আপনার মত দেশ-বিদেশে গান গেয়ে বেড়াই ! তবে না পারি বাধতে গান, না আছে গানের গলা । –এর মত জিনিস আর কিছু নেই রে ভায়া। অনেক কিছু করে দেখলাম—কিন্তু সব চেয়ে বড় আনন্দ পেলাম এই আসরে গান গেয়ে বেড়িয়ে। পয়সাকে পয়সা, মানকে মান। সেই জন্যই তো বললাম—এসো আমার সঙ্গে । —আমি তো জানেন ডাক্তার মানুষ। আপনাদের মত কবি নই। কোনো ক্ষমতা তো নেই ওদিকে। আমাকে আপনি সঙ্গে করে নিয়ে বিপদে পড়ে যাবেন। তার চেয়ে আমার ডাক্তারির একটা স্থবিধে করে দিন না ? —সে জায়গা আমি বলে দিতে পারি। কিন্তু তোমার ওঁকে নিয়ে কি করবে ? ছোট সমাজে ঘোট পাকাবে, তখন দেশ ছাড়তে হবে। বড় শহরে গিয়ে বোলো । —হাতে পয়সা নেই। ডিসপেনসারি করতে হলে এক গাদা টাকা দরকার। —টাকা আমি যদি দিই? না থাক, এখন কোনো কথা বলে না। ভেবে চিত্তে জবাব দেবে। ওই যে ভাবেই মরেচে বাড়, মল্লিক, নইলে সোনার ইট দিয়ে-- পান্না দেখি খেতে বসেচে। রান্না করেচে নিজেই। একটা বাটতে শুধু ভাল জার কিছুই DDD DD S DDB BB DDD BBBB BB BBBS BBB GD DD BD DD BBBS