পাতা:বিভূতি রচনাবলী (একাদশ খণ্ড).djvu/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अरैश जण 80 আমি এগিয়ে এসে বলি—কি, কি ব্যাপার ? হয়েচে কি ? গোবিন্দ দা হা হা করে হেসে উঠলো—আবদুল হামিদের হাসির স্বরটা খিক্‌ খিক্‌ শব্দে নদীর ধারে পুরোনো শিমূল গাছে শিকৃরে পাখীর আওয়াজের মত। বিরক্ত হয়ে বললাম—আঃ, বলি কি হয়েচে শুনি না ! গোবিন্দ দা বললে—মাথা ধরেচে, মাথা ধরেচে—নেচে গেয়ে মাথা ধরেচে, এখন ওষুধ দিন, রোগ সারান । টেবিলের ওপর থেকে স্মেলিং সন্টের শিশিট তুলে বললাম—এটা জোরে শুকতে বলে, এখুনি সেরে যাবে। আবদুল হামিদ আর একবার শিকূরে পাখীর আওয়াজের মত হেসে উঠলো। গোবিন্দ দী বললে—আপনি চিকিচ্ছে করুন। আমরা চলি । —কেন, কেন ? —আমাদের আর এখানে থাকার কি দরকার ? সত্যই ওরা উঠে চলে যেতে উদ্যত হোল দেখে আমি বললাম-—বোসো বোসে । কি হচ্চে ? ওষুধ শিশিতে দিচ্চি— গোবিন্দ দা বললে—আপনি ওষুধ দেবেন, দিন । দিয়ে ওকে পটল কলুর আটচালা ঘরে ওদের বাসা, সেখানে পাঠিয়ে দেবেন। আমরা চলি। আবদুল হামিদ বললে—ওষুধের দামটা আমার কাছ থেকে নেবেন। গোবিন্দ দা বললে—কেন, আমি দেবো । ওদের ইতর ব্যবহারে আমার বড় রাগ হোল । আমি ধমক দেওয়ার স্বরে বললাম—কি হচ্চে সব ? ওষুধ যদি দিতে হয় তার দামটা আমি না নিতেও তো পারি। বসে সব। কেউ যেও না। কি হয়েচে শুনি ? O গোবিন্দ দা বললে—মাথা ধরেচে বললাম তো। ওগো, বল না গো, তোমার কি হয়েচে, তোমার চাদ মুখ দিয়ে কথা না বেরুলে আমাদের ডাক্তারবাবু বিশ্বাস করচেন না যে ! বললে মাথা ধরেচে–নিয়ে এলাম ডাক্তারের কাছে। এখন রুগী-ডাক্তারে কথাবাত্তা হোক, আমরা তো বাড়তুি মাল-হাবাক জিঙ্কের পিপের সোল এজেণ্ট—এখানে আর আমরা ८कन ? ७óां श्रांदफूल शंभि সত্যিই ওরা চলে গেল। আমি মেয়েটির মুখের দিকে চাইলাম। দুটি চোখের সলঙ্গ চাউনি আমার মুখের দিকে স্থাপিত। এভাবে আমি এক কোন মেয়ের সঙ্গে মিশতে অভ্যস্ত নই, আমি যেন ধেমে উঠলাম। তার উপরে অন্য কোন মেয়ে নয়, যে মেয়েটি কাল থেকে আমার একঘেয়ে জীবনে সম্পূর্ণ নতুনের স্বাদ এনে দিয়েচে, সেই মেয়েটি। হঠাৎ আমি নিজেকে দৃঢ় করে নিলাম। আমি না ডাক্তার ? আমার গলা কাপবে একটি বালিকার সঙ্গে চিকিৎসক হিসেবে কথাবার্তা বলতে ? दजलांश-कि हरब्रह्छ cऊांभांब्र ?