পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इहे बां$ो *le —বরাপ্ত ভাই, সব বরাত—নইলে দি, তবলিউ. এন. আর. পি. এল. জে-র লাইব্রেরী নিয়ে বসে থাকলেও কিছু হয় না। স্বছ্বাৰু বা হরিহর নন্দী এরা ইংরিঙ্গি পড়ে বুঝতে পারে না, সেকালের ছাত্রবৃত্তি পাশ ম্নোক্তার—ওদের হচ্চে কি করে ? তবে আমাকে বোধ হয় শিগগির ছাড়তে হবে —ছাড়বে কেন ? বুড়োগুলো মরুক—অপেক্ষা কর— —ততদিনে আমার বাড়ীর সব না খেয়ে মরে বাবে—বিষয় সম্পত্তি বেচে চলচে এখন—বন্ধুকাকাকে বলে তোমায় দুচারটে জামিননামা দেব-জামিনের ফিটা পাবে এখন। —তোমার নিজের পেলে তাতে উপকার হবে—তুমি আমায় দেবে কেন ? —যদি আমি দিই— —সেই জন্তেই তো বলচি । তোমার মতো অনেস্ট লোক বারে আসে নি—অন্তত রামনগরের বারে। তুমি অনেক দূর ধাৰে— নিধু বাসায় আসিবার পথে সাধন-মোক্তারের কাওটা ভাবিয়া আপন মনেই হাসিল। তাই আজকাল তাহার সঙ্গে এতবার দেখা হওয়া সত্ত্বেও বিবাহের কথা একবারও মুখে আনে না—এমন বড় গাছে বাসা বাধিবার দুরাশায় তাহার মতো নগণ্য জুনিয়ার মোক্তারের কথা ভুলিয়াই গেল বেমালুম। ভালোই হইয়াছে—নতুবা একে পয়সার টানাটানি—তাহার উপর সাধন-বুড়োর বিবাহের ঘটকালির উৎপীড়নে ও তাগাদায় তাহাকে রামনগর ছাড়িয়া পলাইতে হইত এতদিন। সপ্তাহের বাকি দিনগুলিও ক্রমে কাটিয়া আসিল । একটি মক্কেলও আসিল না। আশ্বিন মাসের প্রথম সপ্তাহ। পূজা আসিয়া পড়িল। রামনগরে পূজাকমিটি ছুদিন মিটিং করিল, তাহার পাচ টাকা টাদা ধরিয়াছে—তাহার নামেও চিঠিও আসিয়াছে। এদিকে বাড়ীওয়ালা ভাগাদার উপর তাগাদা করিয়া হয়রান হইয়া গেল—এখনও ভদ্রতা দেখাইয়া চলিতেছে বটে—কিন্তু পূজার ছুটির আগেও যদি টাকা না দিতে পারে—তবে হয়তো ৰাড়ী ছাড়িবার নোটিশ আসিয়া হাজির হইবে একদিন। শনিবার । জাগের দিন ৰছ-মোক্তারের অঙ্কগ্রহে একটা জামিনের ফি পাওয়া গিয়াছে~আরও অভত ছুটি টাকা হইলে আজ বাড়ী ৰাওয়া চলে। নইলে শুধুহাতে বাড়ী গিয়ে লাভ কি ? বার-লাইব্রেরীতে বলিয়া-বলিয়া নিধু ফন্দি আঁটিতেছে—কি উপায়ে তাহার মহুরীর কাছে D BB DD BB DDSDBB BBB BBB BBD DDBB BDDD BBSDDD জায়গা জমি, চাষবাস-এখানেও জাহার দাদা স্ট্যাম্পভেণ্ডারি করিয়া এই কোর্টের প্রাঙ্গন হইতেই মাসে দেড়শো-ছুশো টাকা রোজগার করে—ন্থটি টাকা দিতে তাহার কষ্ট হইবার কথা নয়—কিন্তু বাৰু হইয়া ভূত্যের কাছে সোজাস্বজি টাকা ধরি করা চলিবে না—কোনো একটা কৌশল খাটাইতে হুইৰে।