পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/১৫৬

১৩০ বিভূতি-রচনাবলী —কি হয়েচে তোর বাবার ? --खश्च छ्८व्रुः । . —ডাক্তার দেখচে । t কমলা হেসে বলে, খেতি পাইনে তার ডাক্তার। অঙ্গি চাল নেই ঘরে । —চল আমি দিচ্চি। চুপিচুপি পেয়ারাতলার জানলায় গিয়ে দাড়া। মা বাড়ী, আছেন কি না দেখি । তারপর উকি মেরে দেখলেন, শাশুড়ি ঘাটে গিয়েচেন নাইতে, অমনি ভাড়ার থেকে চার কাঠা চাল-পূর্ণ একটি ধামা এনে পেয়ারাতলায় এসে কম্‌লির হাতে দিয়ে বললেন—পালা ! কম্‌লি বাশবাগান ভেঙে ধামা-হাতে দৌড়েই পালালে । ঝগড়াভে তরঙ্গিণীর সঙ্গে সব-সময়েই তার শাশুড়ি পরাজয় স্বীকার করতেন । আমন চোথা-চোখ বাক্যবাণ প্রয়োগের সাধ্য জগদম্ব দেবীর ছিল না। ছেলে মায়ের দিকে থাকতো ব’লেই জগদম্ব চোখ রাঙিয়ে না হোক, কেঁদেও জিতে যেতেন । 바 গে-বার ঘনরাম রায়চৌধুরী শান্তিপুরের কাছে এক জমিদারের অধীনে নায়েবী কৰ্ম্ম গ্রহণ ক’রে সেখানে স্ত্রীকে নিয়ে যেতে চাইলেন । জগদম্ব বললেন—না। বাড়ী ছেড়ে বোঁ নিয়ে যাওয়া চলবে না। ঘনরাম রায়চৌধুরী আমূতা আমতা ক'রে বললেন—না নিয়ে গেলে, এখানেও তো তোমাদের জগদৰ কঙ্কার দিয়ে বললেন—নিজে গিয়ে শাসন করে গে নিজের বউকে। নয়তো নিজে চ'লে ৰাও—সংসার কি ক’রে শায়েস্তা রাথতি হয়, তা আমি জানি । BS BBB BBD BBBBJSBBD D K DB KSBBS BDDBB BD DDDD ब्लgüü6 মা বললেল-আমি মরবার আগে তো নয় । সে স্ববিধে এখন হবে না। অগত্যা ঘনরামকে একাই চাকুরীস্থানে চ’লে খেতে হোল । BBSBB BBBB BB BDDB BB BBBS BBD DDS DDS BBB BBH DDDD অস্তমনস্কভাবে বলে আছেন দেখে ভরঙ্গিণীর বড় ছেলে প্রতুল জিজ্ঞেস করলে—ঠাকুরমা, এমন ক'রে ৰ’সে আছে। কেন ? —কিছু না । শরীরভা ভালো না— —মাকে ভাকবো ? না, ডাকতি হবে না । ছেপেল ছেড়ে এখন এলি স্বামা-বান্না হবে না । —দেখি তোমার গা ? একি ! গা যে পুড়ে যাচ্ছে— -७ किडू न, निखिद्र शाउ छांहे । छू गिरङ्ग •'करणं वा । DDD DDDD DD DDD DDH HBBBS BBDDD DDD DDS DDD