পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. లి: বিভূতি-রচনাবলী —বাইরে এসে । বলচি । রাণী বাইরে এলে চুপিচুপি বললে—ম, বুড়ী আর বঁাচবে না। —তুই কি বুঝলি ? f —আমি তাই বুঝলাম। এবার সেই ওষুধটা শিখে নাও না কেন ? জগদম্ব নাকি কোন সন্ন্যাসীর কথামত কাজ ক'রে রোগ-মুক্ত হয়েছিলেন। মাঝে মাঝে লোক আসতে তার কাছে ওষুধ নিভে । জীবনে কত অম্লশূলগ্রস্ত রোগীকে যে তিনি ওষুধ দিয়েচেন-কত দূর-দূরান্তর থেকে রোগীরা এসে ওষুধ খেয়ে গিয়েচে। এ ওষুধ দেওয়ার একটা নিয়ম হচ্ছে এই যে, রোগীকে স্বয়ং এলে ওষুধ খেয়ে ধেতে হবে । ওষুধ তুলে বেটে দেবেন, জগদম্বা দেবী স্বয়ং। তরঙ্গিণী দেবী শাশুড়ির এ দৈব ওষুধের কথা জানতেন। তবে রোগী তো সব-সময় আসতো না, কালেভত্রে ছুপাচ বছর অন্তর হয়তো কোনোদিন একজন এলে । নিতাস্ত দ্বরারোগ্য রোগ না হোলে কেউ বিদেশে ওষুধ আনতে যেতে চায় না। তরঙ্গিণী দেবী শাশুড়ির কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে বললেন—ম । জগদম্ব ঘুমের ঘোর থেকে সম্ভ উত্থানের স্বরে বলে উঠলেন–জ্য । —ম, একটু কমলালেবুর রস দেবো ? -खैह 萨翻鲁 —মিছরির জল । --ཊི་ཧྥ ༠༠༠ —ম, একটা কথা। আমাকে সেই ওষুধটার কথা ব'লে দেবেন ? সেই জৈব ওষুধটা ? জগদম্ব দেবী এদিক-ওদিক চেয়ে বললেন—ঘরে আর কে ? —রাণী । —ওকে যেতে বলে । ঘরে কেউ না থাকে। স্বাণী চলে গেল। জগদম্ব দেবী বললেন—এই শোনো। আমার তখন সোমৰ্ত্তবয়েস। অম্লশূল রোগ হোলো। ছট্‌ফট্‌ করছি রোগের মন্ত্রণায়, এমন সময়–অনেক রাত্তিৱি— দেখচি কি জানো—এক সম্বিলি এসে আমায় বলচে, তোর রোগ সেরে যাবে, তুই কাল সকালে উঠে আমুক-গাছের শেকড় তুলে এনে— —কি গাছের শেকড় মা ? ७-कषांद्र ऐंख्द्र जगश्च चांद्र ऐएऔद८न क्रिष्ठ *ां८ब्रन नि । जरण जरण बांदेरब्र घनब्रांश স্বায়চৌধুরীর কণ্ঠস্বর শোনা গেল, তিনি টেলিগ্রাম পেয়ে মা’র সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন। ভরক্ষিণী দেবী ভাড়াতাড়ি উঠে গেলেন। ভোরের দিকে জগদম্ব দেৰী পরলোকে প্রস্থান করলেন। তারপর অনেকদিন হয়ে গিয়েচে । সংসারের অনেক পরিবর্তন ঘটে গিয়েন্তে । রাণীর विदांश् एछ वछद्रवाज़ेौ छ'cण निम्ब्रप्छ । चनब्रांब ब्रांबद्दछौभून्नैौ वृक-चदशग्न बांछौ दध्न चारहन ।