পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুখোশ ও মুখঞ্জী ›¢ፃ —মাঝে মাঝে পুজোট। আসটা করি, কলাটা মূলোটা সিকিট ছয়ানীট। এই জায়। তাতে কি হয় । এক বেলা খাওয়া হয়, এক বেলা হোলই না । মাছ ওরা খেতেই পায় না । BBBB BBS BB GB DSS BBB BBB BBBSS DB BBBD DD BDSBB ছেলেমেয়েগুলোর জঙ্কি । 鬱 পাঠশালার মাস্টার পণ্ডিতদের অবস্থার দিকে কেউ তাকিয়ে দেখে না। ভিট্রক্ট বোর্ডের ত্রৈমাসিক সাহায্য আজ ছ’মাস বন্ধ । ছাত্রদত্ত বেতন সবাই মিলে ভাগযোগ ক’রে নিয়ে কোনো রকমে চলচে । কেশব ভট্চাধ্যির মাছ ভিক্ষে করা নিতাস্ত হীন কাজ। তবে বেগুনটা, থোড়ট, মোচাটা এ আমরাও নিয়ে থাকি । স্কুলে সবই চাষীগৃহস্থদের ছেলেমেয়ে। আমি জানি জেয়ালাবল্লভপুরের পতিরাম কপিালীর মোট চাষ আছে তরকারীর ; প্রধানতঃ বেগুনের । সেদিন তার মেয়ে লক্ষ্মী আমার হাত একটা টাকা দিয়ে বল্পে—ও মাস্টার মশাই, আমারে কাগজ কিনে দেন না— 鬱 —কি কাগজ ? —লেখবার কাগজ । —টীকা কে দিয়েচে । —মোর কাছে ছেল । আরও আছে— —বলিস কি ? কটা ? মেয়েটা একটা বালির খালি টিন উপুড় ক’রে ঢাললে টেবিলের ওপর । আঠারোটা টাকার নোট, সিকি দুয়ানি, কাচাটাকা । টিনটা চেলেই বল্পে—আপনি নেন মাস্টার মশাই। এগুলো সব নেন। খাবার কেনবেন । মুই কাপড় জামা কেনবো, গজা কেনবো, মুড়কি কেনবো— আমি ধমক দিয়ে ওকে থামিয়ে বল্লাম-খাম, চুপ কর। এত টাকা তুই পেলি কোথায় আগে বল। দুটি মেয়ে হঠাৎ দাড়িয়ে উঠে বল্পে—মাস্টার মশাই, লক্ষ্মী আমাদের একটা ক’রে পয়সা দিয়েচে জল খাবার থেতে— আমি বল্লাম—নিয়ে আয় সে পয়সা আমার কাছে—নিয়ে আয়—আমনি মেয়েন্থটি ছুটি চকচকে আধুলি নিয়ে এসে আমার টেবিলে রেখে দিল। —কি সৰ্ব্বনাশ, এরে পয়সা বলে ? হ্যারে, এ কি জিনিস ? মেয়ে ছুটি অপ্রতিভমূখে এ ওর দিকে চাইতে লাগল। —বল এ কি জিনিস পয়সা এর নাম ? —ওয়া নিৰ্ব্বাক। একজন সাহস সঞ্চয় ক’রে আমার দিকে বিজের দৃষ্টিতে চেয়ে বলে— बांगै?ांग्लबध्नोहे बांधि बजरबाँ ? -बन्न । —নোট মাস্টার মশাই ৷