পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯২ বিভূতি-রচনাবলী भूषब्र क्रिक । cगरौaणांtषब्र ८कां८५ अण *झ८७ ८क्tष बाझन, “सैंक्षछ ८कन बांब, जांत्रि बछ জানন্দে আছি, কোনো কষ্ট নেই আমার । কেঁদো না।” দীনদয়াল ভাবলেন তিনি কথাগুলো বজেন ছেলেবে, কিন্তু অল্পচারিত রয়ে গেল কথা, গলা দিয়ে স্বরের আধার বার হয়ে এল না । দেবীপ্রসাদ বুঝতে না পেরে বলে, “জল খাবেন বাবা ?” নরহরি জোয়ারদ্বার পেছন থেকে বলেন, “ছ । জল খেতে চাইচেন। কুৰী ক’রে গঙ্গাজল भूथ कांe ।* বিরক্ত হলেন দীনদয়াল । না, জল তিনি চাইচেন না। তার মনে চমৎকার ছুটি অনুপ্রাসবহুল পংক্তি এসেচে, কনিষ্ঠ পুত্র রামপ্রসাদকে সে-ছুটি পংক্তি লিখে নিতে বলছিলেন। ওই ছেলেটি তার নাম রাখতে পারে । জিনিস আছে ওর ভেতরে। তিনি লক্ষ্য করেচেন এটা মাঝে মাঝে। মাতুল বংশের স্থল-বৈষয়িকতার ধারা হয়তো এই ছেলেটি কাটিয়ে উঠতে পারে । Řs পরম পুরুষ প্রভো নিত্য সনাতন চিন্ময় তোমার নাম চিনে কোনজন আমি দীন জ্ঞানহীন না চিনি তোমারে। কেমনে হইব পার, মায়া পারাবারে । না, কেউ লিখে নিলে না। কেউ বুঝতে পারলে না। আর এই নরহরি জোয়ারদ্বারট। এখানে এসে জুটেচে যে কেন ? ওটা নিতান্ত স্থূলবুদ্ধি বৈষয়িক, ওকে তিনি খুব ভালোই জানেন। প্রজা ঠেঙিয়ে খাজনা আদায় করা, মাথট আদায় করা, পাৰ্ব্বণী আদায় করা, হয়কে নয়, নয়কে হয় করা, জুয়োচ্ছরি বাটপাড়ি ওর পেশা। ও কি বুঝবে তিনি কি চান ? ও কি বুঝবে নবাই ঠাকুর, আণ্টনি সাহেব, ভোলা ময়রার কবিগানের মাধুর্ঘ্যে, বাহাম্বুরি, ८कौ*ण, खेब्बणा ? না, বড় স্বখে ও আনন্দে কেটেছিল সে-সব দিন । নতুন নৌবন দেহের, নতুন ধোঁবন মনের ও প্রাণের। দিন রাত আকাশে-বাতাসে কিসের উন্মদিনা। এই কবিতা আগচে মাথায়, এই লিখে নিচ্চেন, আবার কবিতা এসে গেল মাথায়। কী পীড়ন করেচে উার কবিতার নেশা । যুতে তি না, খেতে দিত না, গুতে দিত না। রাত-জুপুরে মাথায় কয়েকটি পংক্তি এসে গিয়েচে, আর ঘুম নেই, উঠে তখুনি লিখতে বসে গেলেন। একটা দিন মনে পড়লো। দিনহাটার বারোয়ারীতে কীৰ্ত্তনওয়ালী বিনোদিনীর লক্ষে আলাপ হ’ল। বিনোদিনী ওঁর কবিগান শুনে মুগ্ধ হয়ে ওঁকে ডেকে পাঠাল। বিনোদিনী সেকালের খুব নাম-করা কীৰ্ত্তনগায়িকা। দীনদয়াল গেলেন ওর বাসায় । খুব সুন্দর সে, ৰয়েল তখন ত্ৰিশ-ৰশি–দীনদয়ালের সমবয়সী ৷ একগাল হেসে এগিয়ে এল গৈছে বাৰু ৰাজিয়ে, জলতরঙ্গ মলের বাজনার ঢেউ তুলে।