পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব وقه. -অজ্ঞে আমি মুকুন্ম বিশ্বেল। সাহেব পায়ের বটকা মারিয়া বলিলেন-বেরে হারামজাদা-বেরো-বেরোফfলমন হিন্দী কথাই জানিতেন না, খাটি বাংলা ইণ্ডিয়মধুক্ত ভাষা ব্যবহার করিতেন এবং সে শুধু এইজক যে নীলগঞ্জের কুঠাই তাহার জন্মস্থান, এই গ্রাম্য আম-জাম-নিকুঞ্জ ছায়ার শ্বামলতায় ও কৃষকদের সাহচর্য্যে তিনি আবল্য লালিত পালিত ও বদ্বিত। ডরসেটশায়ারের ইংরাজরক্ত ধমনীতে থাকিলেও মনে-প্রাণে খাটি বাঙালী, উনবিংশ শতাব্দীর নিশ্চিন্তু শাস্তি ও আলস্তের মধ্যে যাহার যৌবন কাটিয়াছে, সেই স্বচ্ছল বাঙালী জমিদার । মুকুন্দ বিশ্বাস ডুকরাষ্ট্ৰয়া কাদিয়া উঠিল। ব্যাপার দেখিতে লোক ছুটিয়া ভিড় বাধাইল । সকলেই ভাবিল সাহেব কি অত্যাচারী। গরীব প্রজাকে কি করিয়া শীড়ন করিতেছে ভাথে । একেবারে এইভাবেই সর্বস্বাস্ত হয় ? ছিঃ – কেহ বুঝিল না কিরূপ তেদড় ও'দু দে-প্রঙ্গ মুখুনী কলু। —ফি চাই ? কি ? -—সাহেল মা বাপ - ধরম বাপ-মোরে বাঁচাও ধরম বাপ-— SBBB S BBBBS BBBBBS BB BB SBBBB BB BBS BB BDDS दें ग्निकि । চৌগা-চাপকান পরনে বড় উকিল হরিশ্চন্দ্র গাজুলী ঘটনাস্থলের কিছু দূর দিয়া যাইতেছিলেন। সাহেবের আহ্বানে নিকটে আসিতে আসিতে বলিলেন-- গুড, মণিং মিঃ ফরমুর, বলি ব্যাপার কি ? —আবে ভাখেন না কাওপান । চেনেন না মুকুন্দ বিশ্বাসকে ? পাচপোতার মুকুন্দ বিশ্বাস। বদমায়েশের নাজির, ওর বদমায়েশী দেখতে দেখতে মাথার চুল আমি পাকিয়ে ফ্যাললাম হরিশবাবু, ওরে আর আমি চিনিনে ? শুমুন তবে-আরে নায়েব মশায়, বলুন দিকি সব খুলে— সব শুনিয়া হরিশবাবু মুকুৰ্ম্ম কলুকে ধমক দিয়া কিঞ্চিৎ সদ্ধপদেশ দিলেন। সাহেবের বিরুদ্ধে মামলা ! তাহার মত ট্যানপির লোকের পক্ষে ? ধাকৃ, ৰাহা হইবার হইয়াছে, সাহেব নিজগুণে এবারটি গরীবকে মাপ করিয়া দিন । সাহেবকে হরিশবাবু জিজ্ঞাসা করিলেন- আজ বুঝি ডিক্রির দিন ? — নিশ্চয়। ও এতদিন আমার সঙ্গে একটা কথা কইতো না । আজি একেবারে পায়ে ऍdā८छ् | ষড়ানন বকৃসি বলিল —শুধু পায়ে ধরা নয় একেবারে ১ড়াকান্না কেঁদে লোক জড়ো করে ফেলেছে— সাহেব জনতার উদেখে বলিলেন—এই, ৰাও সব এখান থেকে। এখানে কি ? চলে ज्वाँe जद হরিশৰাৰু উকিলঞ্চ সেই সঙ্গে ৰোগ দিয়া কছিলেন–ছা, তোমরা কেন এখানে বাপু ?