পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/৩৪২

●〉やり বিভূতি-রচনাবলী নারাণবাৰু বললেন,–কথাটা উঠলো কিনা, আবৃত্তি সৰ্ব্বশাস্ত্রাণাং বোধাদপি গরীয়সী বিশেষতঃ কবিতার। তাই আবৃত্তির নিয়মটা ওদের— —ত শেখাবার কোনো দরকার নেই। আপনি যে জন্তে আছেন, তাই করুন। আমি অনেকদিন থেকে শুনে আসচি, কিন্তু আজ স্বচক্ষে দেখলাম । একটু পরে চাকরে এসে একটা স্লিপ দিয়ে গেল। নারাণবাবুর তলব হয়েচে হেড মাস্টারের ঘরে । নারাণবাবু পায়ে পায়ে সেখানে গিয়ে দেখেন হেড মাস্টার অগ্রসন্ন ও বিরক্ত মুখে বসে। বললেন—আপনি কোনো কাজ করেন না ক্লাসে—ছেলেদের যা পড়ান তা সিলেবাসের বাইরে। সেকেণ্ড ক্লাসে এ্যালজেব্রা কতদূর করিয়েছেন দেখি এ বছর । মোটে পিম্পল ইকোয়েশন ধরাচ্ছেন ? তা’ হোলে কবে কোর্স শ্লেষ করবেন আপনি ? আপনাকে নিয়ে বড় মুশকিল হোল দেখচি। আপনার পুরোনো রোগ গেল না। সেই বাজে গল্প করা। নারাণবাবু বললেন—আমি বাজে গল্প করি নে—ছেলেদের উদার দৃষ্টি যাতে খোলে তার চেষ্টা করি। —টেকৃস্ট বইয়ের যে একটা জগৎ আছে—তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে আপনাকে Afti on for goton f Know this school to be a machine for turning out matriculates—আপনাকে আর কত শেখাবো বলুন— যদুবাবু, ক্ষেত্রবাবু ও রাখালবাবু, নারাণবাবুকে জিগ্যেস করেন শিক্ষকদের বিশ্রাম ঘরে— ব্যাপারটা কি হয়েছিল নারাণবাৰু? সব শুনে যদুবাৰু খুব লাফবীপ দেন। —আমি হোলে আমন হেড মাস্টারকে দেখিয়ে দিতাম। দু-কথা দিতাম শুনিয়ে আচ্ছা করে। সিলেবাস শেখাতে এসেচে ? সিলেবাস ? অস্ত্যজ কোথাকার। মুখের মত জবাব দিয়ে দিতাম আজ— ক্ষেত্রবাবু বলেন—একটু আস্তে—আস্তে— –কিসের আস্তে, ভয় করি নাকি ? এ শৰ্ম্ম কাউকে থোড়াই কেয়ার করে তা বলে ििछह । স্থলের চাপরাশি এসে ডাকলে—হেডমাস্টারবাৰু বহুবাবুকে ডেকেচেন— যন্থবাৰু হঠাৎ বাতাল-বের হওয়া বেলুনের মত চুপসে গেলেন। হেড মাস্টারের ঘরে জড়িত পদে ঢুকে বললেন, আমাকে ডাকচেন ? —খ্যা, আপনি শনিবার ফোর্থ ক্লাসের উইকলি পরীক্ষার নম্বর এখনো কেন দেন নি ? * -षiंख-चांट्ख ना, बश्बाबू ! चाण न'क्नि श्लॊ cभन-कारण चांगनाब्र बछ भक्जिलिं शन्छ । गङবারও এমনি করেছিলেন আপনি । এ রকম আর কখনো করবেন না আশা করি। ওতে