পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/৩৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిSS বিভূতি-রচনাবলী বাড়ী এলে মনোরমা বলেন,-ই্যাগ, তুমি গিয়েছিলে ? নারাণবাৰু বলেন-হ্যা, খুব ধত্ব করগে। অমলার শাশুড়ী নিজে এসে কত কথা বলঙ্গে। জল খাওয়ালে। প্রীতি ও ইন্দুভূষণের শেষ দেখা। প্রীতির বিয়ে অন্ত স্থানে স্থির হয়েচে । প্রীতির অভিভাবকদের হাত এতে সম্পূর্ণ ; বেচারী প্রতি নিরুপায়, সে শুধু জানাতে এসেচে গোপনে ইস্কুভূষণকে । বাড়ীর পিছনে এক জামতলায় দু-জনে এসে দাড়িয়েচে। প্রতি বললে— আমি কি করবো ইন্দুল, আমি কি করতে পারি? আমি তোমার সঙ্গে পালাতে পারি, কিন্তু বাবা তাতে মরে যাবেন। তা করতে পারবে না। প্রীতির বিবাহের পরদিনই সকালে উঠে মনোরমা দেখলেন ছেলে ননীমাধব ধরের দোর খুলে রেখে মায়ের বাক্স ভেঙে তিনশো টাকা ও বাবার সাবেক আমলের ঘড়িটি নিয়ে কোথায় পালিয়ে গেছে। একখানা চিঠি খুঁজে পাওয়া গেল, তাতে সে লিখেছে, বৃহত্তর জগতের আহানে আজ সে বাড়ী ছেড়ে চললো, বাবা-মা যেন কিছু মনে না করেন। নারাণ মাস্টার স্ত্রীকে বোঝান। মনোরম বলেন-হ্যাগ, তুমি যাও, ওকে এনে দাও। —ষাবো, ভেবো না | —হ্যাগী, সে কোথায় গেল । —ভেবো না । —তাকে এনে দেবে ? —হ্যা এনে দেবো | এমন একদিনে নারাণবাবুর চাকরি গেল। এর মস্ত কারণ একজন দেশসেবকের মৃত্যুতে নারাণবাবু ছেলেদের নিয়ে গাছতলায় দাড়িয়ে সভা করেছিলেন। ছেলেদের বিদায় অভিনন্দন হোল গাছতলাতেই। নারাণবাবু গ্রহণ করলেন। হেড মাস্টার ও মাখন স্বর স্কুল গৃহে উক্ত অভিনন্দনের অঙ্গুষ্ঠান করতে দিতে রাজী হোলেন না। ৰিদায়ের সময় নারাণবাবুর মর্যস্পশাঁ বাণীতে সকলের চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠলো। নারাণবাবু অভিনন্দন-পত্র হাতে হেঁটে আসচেন, মাখন স্বর পাশ দিয়ে ফিটন ইাকিয়ে চলে গেলেন । গ্রামের ইউনিয়ন বোর্ডের সভা। মাখন স্বর এলে সবাই দাড়িয়ে উঠলো—অথচ নারাণবাৰু ষে বেঞ্চিতে বলে, সেই বেঞ্চিতে বসে সাধারণ লোকে বিড়ি খাচ্চে। পেছনের বেঞ্চিতে বক্সে আছেন নারাণবাবু, জায়গা না পেয়ে । মাখন স্বরের বক্তৃতা শুনচেন । মাখন স্বর ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের মেম্বার হবেন, জনসাধারণের ভোট চান। বক্তৃতায় তিনি दजक्रम, डिमि त्रांछ जानकलिन थाब्र cषानब्र cणवक 'e छूठा उ1 णकजदै छांद्रनन । कूण ७