পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/৩৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টান গল্প নয়, সত্য ঘটনা । ধার মুখে আমার এ গল্প শোনা তাদের পরিবারবর্গ কৰ্ম্ম উপলক্ষে পূৰ্ব্ব আফ্রিকার নাইরোবি শহরে অনেক দিন থেকেই বাস করছিলেন, ও-দেশের নানা গল্প আমি বন্ধুটির মুখে সেদিন বসে বসে শুনেছিলাম। সকালবেলা, পাহাড়ী-পথে একা বেড়াতে বার হয়েচি, একখানা জিপগাড়ী দেখি স্টেশন থেকে বেরিয়ে আসচে, আমার বন্ধু প্রণববাবু গাড়ীটি চালাচ্চেন। অনেক দিন দেখি নি প্রণববাবুকে—তিনি কবে এখানে এলেচেন ভাও জানি না। আমাদের এদিকের বাজারে মালিয়া মোহাপ্তির বড় গোলদারি দোকান। তার কাছে জিগ্যেস করে জানলুম, প্রণববাৰু আজ দু-মাস ধরে ‘হোমস্ডেল’ কুঠিতে বাস করচেন। মিনিট পয়ত্রিশ পরে ( কারণ আমাকে পায়ে হেঁটে এই পথটা যেতে হল তো ) প্রণরবাবু ও আমি দু-জনে বলে গল্প করছিলাম ও চা পান করছিলাম। অনেক দিন পরে আমাদের দেখা-সাক্ষাৎ এবং দু-জনেই খুব খুশি হয়েছিলাম এই রকম হঠাৎ দেখা হওয়ায়। প্রণববাবু বললেন– এখানে খেয়ে যাবেন। —বাড়ীতে বলে আসি নি, স্নান হয় নি— , —সব ব্যবস্থা হয়ে যাচ্ছে । তা হোলে থাকবেন তো, একটা খুব ভাল গল্প বলবো খেয়েমেয়ে ঐ বুড়ো হওঁ কিতলার ছায়ায় বসে। কেমন ও লাখপতিয়া, এখানে এস—এই বাবুর বাড়ী গিয়ে খবর দিয়ে আসতে হৰে। —এখানে কত দিন আর থাকবেন ? —বুধবারে চলে ৰাবো। আজ দেখা হওয়াতে বড় ভাল হোল। কতদিন দেখা হবে না অীর কে জানে । —অথচ আমরা কলকাতাতেই থাকি, ঠিকান না জানাতেই— —মাংস খান তো ? -भूष । —নিষিদ্ধ পক্ষীর ? 一呕1 अथTांरू ८ङfछन धृक् डॉलट्टे cशंज । এর পর আমরা সেই হৰ্ত্ত কিতলায় গিয়ে বলি। সামনে পশ্চিম দিকে নদীর ওপারে শৈলশ্রেণী, বির-ঝির বাতাস বইচে নদীর দিক থেকে। একদল সাদা বক পাহাড়শ্রেণীকে পেছনে ফেলে মেঘের তল দিয়ে উড়ে আসচে এদিকে । এণববাবু বললেম-আপনি আমার জীবনের কথা কিছু কিছু রক্ষালপুল অনেচেল।