পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/৩৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুসন্ধান করে, তার কাছে পরামর্শ নেয়। একদিন রাত আটটার সময়ে ভোলানাথের মন্দিরে গিয়েচি । চা পান শেষ হয়ে গিয়েচে । ভোলানাথ আমার বললে—চা থাবে নাকি ? বললাম—থাক, রাত হয়েচে, এখন আর চ1 খাবো না । হঠাৎ আমার নজরে পড়লে দলের মধ্যে একজন আফগান রাজকর্মচারী বসে । আমি তাকে অনেকবার পথেঘাটে মোটর হাকিয়ে যেতে দেখেচি । অত বড় লোককে এখানে বসে থাকতে দেখে অবাক হয়ে গেলাম । কিন্তু মুখে কোনো কথা কাউকে বলা উচিত বিবেচনা না করে চুপ করে রইলাম । একটু পরে আফগান অফিসারটি চলে গেলেন। শুনলাম আমাদের মধ্যে কে কে মেসিনগান চালাতে জানে আফগান অফিসার তাই জিজ্ঞেস করতে এসেছিলেন । —ব্যাপার কি ? মেসিনগান কি হবে ? লড়াই কোথায় ? অনেক রাত্রে উঠে আসছি, আমার এক বিশেষ বন্ধু জোয়ালাপ্রসাদ আমায় চুপি চুপি ৰঙ্গলে—টীকাকড়ি ঘদি ব্যাঙ্কে থাকে, উঠিয়ে নাও এই বেল1-- অবাক হয়ে বললাম—কেন, কি হয়েচে ? —আমাচুল্লার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হবে শীগগির । —কে বিদ্রোহ করবে ! আমার কাছে অত খবর তো পৌছোয় নি। তুমি নিজে সাবধান হও, মিটে গেল । ছ-একদিনের মধ্যে আগুন জলবে । বেশী রাতে রাস্তায় চলাফের কোরো না । মীরমকৃদ বাজারের নীচ শ্রেণীর কাফিথানাগুলোতে তখনও আমোদ-প্রমোদ চলচে । এ সবগুলো ভয়ানক জায়গা রাতে । ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানি, বেখাপ্পায় ছোরার ঘায়ে কত লোক ষে প্রাণ হারিয়েচে তার ঠিকানা নেই। বাজার ছাড়িয়েচি, এমন সময় হঠাৎ দূরে দুমদাম বন্দুকের আওয়াজ শোনা গেল। সঙ্গে সঙ্গে পট-পট-পট-পটু মেশিন গানের আওয়াজ । বাচ্চা-ই-সাকোর বিদ্রোহ আরম্ভ হয়ে গেল । নীরমকৃদ বাজারের লোকজন হুড় ছড় করে দোকান কাফিখানা ছেড়ে বার হয়ে এল, কেউ কিছু জানে না, সবাই কান খাড়া করে শুনচে ।--- বিদ্রোহ কথাটা কিন্তু শীগগির তুলোর আগুনের মত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো। সবাই সম্রস্ত, ভীত হয়ে উঠলো—বিদ্ৰোহ মানে খুন, মানে লুটপাট, মানে গৃহদাহু, মানে পৈশাচিক অরাজকতা ও নিষ্ঠুরতা। বিশেষতঃ এই সব জায়গায়। ঠিক তাই ঘটল । বাচ্চা-ই-লাকোর বিদ্ৰোহ ৰখন পুরোমাত্রায় চলেচে, তখনকার কথা DD DDS DB BB BB DD DDBB DS BBBB BBDB BB BB BBB BBBS LgDDD *दग्नe cणकथा छांबद्दल चर्ब्रौन्त्र चिफेरब्र अठ ॥ औब्रजकूम्.बांजां८ब्र ब्रटङब्र ८वांठ सहेज ।। ८क বি. ब्ल८०s९-२३*