পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইছামতী নিলুছািট ঘর থেকে বায় হয়ে গেল। ঘেটুকুলের পাপড়ির মত সাদা জোৎস্যা বাইরে। ब्रांमकांनॉरें कवितांच গত একবছর গৃহহীন, আশ্রয়হীন হয়ে আছেন। সেবায় তিনদিন নীলকুঠির চুনের গুদামে আবদ্ধ ছিলেন, দেওয়ান রাজারাম অনেক বুঝিয়েছিলেন, অনেক প্রলোভন দেখিয়েছিলেন, কিন্তু কিছুতেই মিথ্য সাক্ষ্য দেওয়াতে রাজী করাতে পারেন নি রামকানাইকে। শুমচাঁদের ফলে অচৈতন্য হয়ে পড়ে ছিলেন চুনের গুম্বামে। নীলকুঠির BBBuDDDBBDBDB DBDB D DD DBB ELGGDB BEBD DS YBLBi DBBD D BDLLS Di D মঙ্গ-মর দেখে তঁকে ভয়ে ছেড়ে দেয়। নিঞ্জেয় সেই ছোট দোচালা ঘরটাতে ফিরে এলেন। এসে দেখেন, স্বয়াটা আছে বটে। কিন্তু জিনিসপত্তার কিছু নেই, ইড়িকুড়ি ভেঙে চুরে তছনছ, BBBBBBSBB B BuBDBLEz DBLLB BDBLSLLYYLD YBDBD BDBuBB BBB DBBtttB ফুলের গুড়ো, পুনর্ণব, হলহলি শাকের পাতা, ক্ষেতপাপড়ি, নালিমূলের লতা এইসব জিনিস শুকুনো অবস্থায় ছিল। দশ আনা পয়সা ছিল একটা নেকন্ডার পুটুলিতে, তাও অন্তহিত। ঘরের মধ্যে যেন মত্ত হস্তী চলাফেরা করে বেডিয়ে সব ওলট-পালট, লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে। গিয়েচে । চলি ডাল কিছু একদীনাক্স ছিল না ঘরে। বাড়ী এসে যে এক ঘটি জল থাবেন এমন উপায় ছিল না-না। কলসী, ন ঘাঁটি। রামু সৰ্গারের খুনের মামলা চলেছিল পাঁচ-ছ মাস ধরে। শেষে জেলার ম্যাজিস্টেট সাহেব এসে তায় কি একটা মীমাংসা করে দিয়ে যান। রামকানাই আগে দু’একটি রোগী যা পেতেন, এখন ‘ভয়ে তাকে আর কেউ দেখাতো না। দেখালে দেওয়ান রাজারামের বিরাগভাজন হতে হবে। রামকানাইকে তিন-চারমাস প্রায় অনাহারে কাটাতে হয়েচে । পৌষমাসের শেষে রামকানাই অম্ব, খ পড়লেন। জার, বুকে ব্যথা । সেই ভাঙা দোচালায় এক বাঁশের মাচাতে পড়ে থাকেন, কেউ দেখবার নেই, নীলকুঠির ভয়ে কেউ তার কাছেও ঘেঁষে না। একদিন ফস শাড়ি-পড়া মেমেদের মত হাতকটা জামা গায়ে দেওয়া এক স্ত্রীলোককে তার দীন কুটিরে ঢুকতে দেখে রামকানাই রীতিমতো আশ্চৰ্য্য হয়ে গেলেন। -এসে মা বোসো। তুমি ক’নে থেকে আসচো ? চিনতি পারলাম না ধে। BDBDDBLB DBDB D DBBD iDi BB LzD DDBDB SS DBuYBDDu DDD পায়বেন না, আমায় নাম গয়া । রামকানাই এ নাম শুনেছিলেন, চমকে উঠে বললেন-গয়া মেষ । -ई बांबाईांकूद्र, मैं नांय गवाई बग बहाँ। --কি জটি এসেচে। মা ? অামায় কত ভাগ্যি। --আপনার ওপর সায়েবদের মধ্যি ছোটলায়েব খুব রাগ করেচে। আয় করেচে। দেওয়ানজি। কিন্তু বড় সাহেব আপনার ওপর এসব অত্যাচারের কথা অনাচারের কথা