পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইছামতী እ»መ6፪ ভদিলে সেটা ভজা সসম্রামে এনে সাহেবদের সামনে নামালে। মেমসাহেবের হাতে बन्दूक। অন্ধকারে মাঠে নদীর পাড়ে খরগোস শিকার করতে গিয়েছিল মেমসাহেব তাহোলে। মেমসাহেব ওপরে উঠতেই এই দুই সাহেব উঠে দাড়ালো। ( যতো সব।)। ওদের মধ্যে খানিকক্ষণ কি বলাবলি ও হাসাহসি হোলো। মেমসাহেব রাজারামের দিকে তাকিয়ে বললে-কেমন হইল শিকায় ? বিনয়ে বিগলিত রাজারাম বললেন-আজো, চমৎকার। -छोट्या इद्देब्रांझ -খুব ভালো। কোথায় মারলেন মেমসাহেব ? 一尋tsび河*ir研ー。冷f5てマー* str&l ܕ ܟܪܚܝ ভজা মুটি মেমসাহেবের কথার টীকা রচনা করে বলে-সবাইপুরির বিশ্বোসদের খড়ের ኻitኔ ! —ণ্ড, অনেকদূর গিয়েছিলেন এই রাক্তিরি। -আমার কাছে বন্ধুক আছে। ভয় কি আছে ? ভূট খাইবে না। --আজো না, ভুঞ্জ কোঁধা থেকে আসবে ? --নো, নো, ভজা বলিটেছিল ম্যাটে ভূট আছে । আলো জলে। যায় আসে, যায় BLDYSD DLDk KBD DBY SBEE D ভজা উত্তর দেবার আগে রাজারাম বললেন-আজ্ঞে আমি জানি । এলে ভূত। আমি DDB YBDE gu BD gEDuuDD BBBDB Bur S LLg EDBDD BD BB zS বড়সাহেব এই সময় ক্ষেসে বললেন-টো মাৱ মাথা আছে। ভূট আছে! উস্থা গ্যাস আছে। গ্যাস জলিয়া উঠিল টো টুমি ভুটি দেখল। ---(এর • রৈর কথাটা হোলো মেমসায়েবের দিকে চেয়ে ইংরেজিতে । রাজারাম বুঝলেন না )* খরগোস কেমন ? -अखि भूस डicगा । --টুমি খাও? --না সায়েব, থাইনে। অনেকে খায় আমাদের মধ্য, আমি থাইনে। ’ এই সময় প্ৰসন্ন চক্ৰবৰ্ত্তী আমীন ও গিরিশ সরকার মুহুরী অনেক খাড়াপত্র বয়ে নিয়ে এসে হাজির হোলো। রাজারাম ঘুঘু লোক। তিনি বুও’ল আজ। সারারাত কুঠির দপ্তরখানায় বসে কাজ করতে হবে। আমীন দাগ-মার্কার খতিয়ান এনে হাজির কল্পচে কেন ? দ্বিাগের হিসেব এত রাত্রে কি দরকার । ছোটসাহেব কি একটা বললে ইংরেজিতে । বড়সাহেব তার একটা লম্বা জবাব দিলে ইতি পা নোড়ে-খাতাৱ দিকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে। ছোটসাহেব ঘাড় নাড়লে। ভারপর কাজ আহ্বস্তু হোলো সাল্লারাত-ব্যাপী । ছোটসাহেব, প্ৰসন্ন আমীন, তিনি, গিরিশ মুহুরী ও গদাধর চক্ৰবৰ্জী মুহুরীতে মিলে। কাজ আর কিছুই নয়, মার্ক-খতিয়ান