পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভূতি-রচনাবলী آئینہ সামান্য মুদীখানার দোকান থেকে ইদানীং অবিপ্তি সে বড় গোলদারী দোকান খুলেছিল এবং ধান, সর্ধে, মুগ্ধকালাইয়ের আড়ত কেঁদে মোকাম ও গঞ্জ থেকে মাল কেনা-বেচা করত। BBBD gi BDBBD trBLBBB BB S BBDB S BD ty S iguZSS gBDDD চক্ৰবৰ্ত্তীর আমলে তৈরী সেই প্ৰাচীন চণ্ডীমণ্ডপ দা-কাটা তামাকের ধোয়ায় অন্ধকারপ্রায় হয়ে গিয়েচে । পল্লীগ্রামের ব্ৰাহ্মণের-দল সবাই নিষ্কৰ্ম্মা, জীবনে মহকুমার বাইরে কেউ কখনো পা দেয় নি-কারণ, দরকারও হয় না । ব্ৰহ্মোৱয় সম্পত্তি প্রায় সব ব্ৰাহ্মণেরই আছে, ধানের DBK LLL LLLLLLLLDD DBBLuLBeSgSYt BBYL BYSB DL DuKD TBYYS স্বতরাং সকাল-সন্দে ফুর্শি চক্ষত্তি, ৮চন্ধর চাটুধ্যে কিংবা শু্যাম গাঙ্গুলীর চণ্ডীমণ্ডপে এই সব অলস নিষ্কৰ্ম্ম গ্ৰাম্য ব্ৰাহ্মণদের সময় কাটাবার জন্তে তামাকু সেবন, পাশা, দাবা, আজগুবি গল্প, দুৰ্ব্বলের বিরুদ্ধে সামাজিক ঘোঁট ইত্যাদি পুরো মাত্রায় চলে। মাঝে মাঝে এর ওর ঘাড়LDLDLL YK BBYLL DuDDDDB BDBLYY BD DBY সুতরাং দীনু ভট্চাজ যখন চোখ বড় বড় ক’রে এসে বললে—শুনেচ হে আমাদের নালু পালের কাণ্ড ?• • • সকলে আগ্রহের সুরে এগিয়ে এলে বললে-কি, কি হে শুনি ? —সতীশ কলু আর নালুপাল তামাক কিনে মোটা টাকা লাভ করেচে, দু'দশ নয়, অনেক বেশি । দশ বিশ হাজার । সকলে বিস্ময়ের সুরে বলে উঠলোঁ-“সে কি ? সে কি ? দীনু ভট্চাজ বললেন-অনেকদিন থেকে ওরা তলায় তলায় কেনাবেচা করচে মোকামের মাল। এবায় ধারে ভাজনঘাট মোকাম থেকে এক কিস্তি মাল রপ্তানী দেয় শুকলকাতায় । সতীশ কলুৱ শালা বড় আড়তদারি করে ১৪ই ভজনঘাটেই। তারই পরামর্শে এটা ঘটেচে। YDLLDL LDBD DB DBDSDB BBBD S DDDS DLLBDB BLSS iB DuB DBBBBiSYSDg uBBu S S SLDDD DDD D E DDS मौर्भ কালুর m কিছু না। নালুপালের শ্বশুরের অবস্থা বাইরে একরকম ভেতরে একরকম। সেই টাকাটা lf fres হরি নাপিত সকলকে কামাতে এসেছিল, সে গ্ৰাম্য নাপিত, সকালে এখানে এলে সবাইকে একত্র পাওয়া যায় বলে বারের কামানোর দিন সে এখানেই আসে। এসেই কামায় না, তামাক খায়। সে কন্ধে খেতে খেতে নামিয়ে বললে-না খুড়োমশাই। বিনোদ প্রামাণিকের অবস্থা ভালো না, আমি জানি। আড়ন্তদারি করে ছোটখাটো, অত পয়সা ক’নেপাবে? --তলায় তলায় তার টাকা আছে। জামাইকে ভালোবাসে, তার ওই এক মেয়ে। LB BDuDD DDY BED DLL DLLD KBD S D D O BB LY জিনিসটার কোনো মীমাংসা হোক আর না হোক নালুপাল যে অর্থবান হয়ে উঠেচেছ’মাস এক বছরের মধ্যে সেটা জানা গেল ভালোভাবে, যখন সে মন্ত বড় ধান চালের সায়ের বসালে পটপটিতলার ঘাটে। জমিদারের কাছে ঘাট ইজারা নিয়ে ধান ও সর্ষের মরসুমে