পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/২৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

taqrë এতকালের কাছারী ছেড়ে। উপায়ও ছিল না। হরকাণী সুর কৰ্ম্মচারী ছাটাই করেছিলেন জমিদায়ের ব্যয় সঙ্কোচ করবার জন্ধে । কে কোথায় ছড়িয়ে পড়লো তার ঠিক ছিল না। ভজা মুঠি সহিস ও বেয়ারা শ্ৰীৰাম মুচি চাকরী গেলে চাষবাস করতো। ও বছয় শ্রাবণ মাসে মোল্লা-হাটির হাট থেকে ফেরবার পথে অন্ধকারে ওকে সাপে কামড়ায়, তাতেই সে মারা যায়। DDDuD DBDuDDBDB BBD DBDB BBuDD BBBDBDD EBB BDB LEzS খাস জমি দেড়শো বিষেয় ধান সেখানে পৌষ মাসে কাড়া হয়, বিচালির আঁটি গাদাবন্দি হয়, যে বড় বারান্দাতে সাহেবরা ছোট হাজার খেতে সেখানে ধান-বাড়াই কৃষাণ এবং জনী-মজুরের বসে দা-কটা তামাক খায় আর বলাবলি করে-সুমুন্দির সায়েবগুলো এই ঠানটায় বসে কত মুরগির গোন্ত ধুনেছে আর ইঞ্জির বলেছে! ইন্দিকি কোনো লোকের চোকবার হুকুম ছেলো। না-আর আজ সেখানাডাতে বসে এই সুখে রাজবালি দাদ চুলকোঁচ্চে।-- বিকেলবেলা খোকাকে নিয়ে ভবানী বাজুয্যে গেলেন রামকানাই কবিরাজের ঘরে । LgD TBDBD BuBD uY DSLBLBD iOuD DBDBDS uLB u uBBSS DD DDD BDBBD আর শিমূল গাছের সারি, শুiামলতার ঝোপ, বাদুড় আর ভাম হটপাট করছে জঙ্গলের অন্ধকারে। উইদেয় ঢিপিতে জোনাকী জলচে, ঠিক যেন একটা মানুষ বসে আছে বাশবনের তলায়। খোকা একবার ভয় পেয়ে বললে-ওটা কি বাবা ? চরপাড়া মাঠের দক্ষিণ প্ৰান্তে রামকানাষ্ট কবিয়াঙ্গেয় মাটির ঘর ; দোতলা মাটির প্রদীপে আলো জলচে। ওদের দেখে রামকানাই কবিরাজ খুশি হোলেন। খোকার কেমন বড় ভালো লাগে কবিরাজ বুড়োর এই মাটির ঘর। এখানে কি যেন মোহ মাখানো আছে, ওই দোতলা মাটির পিন্দিমের স্নিগ্ধ আলোয় ঘরখানা বিচিত্র দেখায়। বেশ-নিকনো-পুছানো মাটির মেজে। কাছেই বাগদি পাড়া, বাগদিদের একটি গরীব মেয়ে বিনিপয়সার ঘর নিকিয়ে দিয়ে যায়, তাকে শক্ত রোগ থেকে রামকানাই বাঁচিয়ে তুলেছিলেন। দেওয়ালের কুলুঙ্গিতে কি একটি ঠাকুরের ছবি, ফুল দিয়ে সাজানো। ঘরের মধ্যে তক্তপোশ নেই, মেজেতে মাদুর পাতা, বই কাগজ দু’চারখানা ছড়ানো, তিন-চারটি বেতের প্টেটারি, তাতে রামকানাইয়ের পোশাক-পরিচ্ছদ বা সম্পত্তি নেই, আছে কেবল কবিরাজি ওষুধ ও গাছ-গাছড়া চুৰ্ণ। ভবানীরও বড় ভালো লাগে এই নির্লোহু দরিদ্র ব্ৰাহ্মণের মাটির ঘরে সন্ধ্যাযাপন। এ BDDEE ED BuiDB BD S S DDDBDB BuuBDDu BDBS BDD DB BD শুনতে শুনতে ভবানী বাড়ুয্যের পরিব্রাজক দিনের একটা ছবি মনে গড়ে গেল। ଜୋର୍ବାଞ୍ଛ তীরে একটা ক্ষুদ্র পাহাড়ের ওপর তার এক পরিচিত সন্ন্যাসীর আশ্ৰম। সন্ন্যাসীয় নাম স্বামী কৈবল্যানন্দ-তিনি পুৰী সম্প্রদায়ের সাধু। শ্ৰীশ্ৰী।।১০৮ মাধবানন্দ পুরীর সাক্ষাৎ শিল্প ছিলেন। একাই থাকতেন ওপল্পকার ফুটিরে। নিচে আর একটা লম্বা চালাঘৱে তাৱ তিনটি শিল্প বাস করতো ও গুরুসেবা করতো। একটা দুগ্ধবতী গাভী ছিল, ওরাই পুষতো, ঘাস