পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R48 विकृडि-ब्रश्नावशैी -1, if --rts ft q t vissa N esfoss 1 FGs MN I -এই বয়সে ফুলন শাড়ী পাঞ্জলি লোকে ঠাট্টা কল্পবে না ? কথাটা কিঞ্চিৎ রূঢ় হয়ে পড়লো, মনে হলো সিঁদুর চরণের। অল্প বয়সে ওকে দেবার লোক কে ছিল । আজ বেশি বয়সে সুবিধে যখন হলেই তখন অল্পবয়সের সাধটা পূর্ণ করতে দোষ কি ? তারপর ঘোষেদের দোকান থেকে একখানা ফুলন শাড়ী শুধু নয়-জার সঙ্গে এলো একখানা সবুজ রঙের গামছা । কাতু খুশিতে আটখানা। বসলে-শাড়ীখানা কি চমৎকার-না ? -খুব ভালো। তোয় পছন্দ হয়েচে ? - তা পছন্দ হবে না ? যাকে বলে ফুলন শাড়ী। - setta Cra --অমন গামছাখানা কখনো দেখিইনি। ও কিন্তু মুই ব্যাভার ফরতি পারবো না প্ৰাণ C : vsfeigo City -খারাপ হয়। আবার কিনে দেবো। আমার কাতে এখন কম ট্যাক না । সেদিন কামার-দোকানে বসে তিনকড়ি বুনোর মুখে কালীগঞ্জে গঙ্গাস্নান করতে যাবার বৃত্তান্ত শুনলো সিঁদুর চরণ। বাড়ী এসে কাতুকে বললে-কাতু, তুই থাক, আমি দুদিন দেশ বেণ্ডিয়ে আসি -८थंङ्ग चोद । -4धाहिक gरुष्ट्रिाइग्न अनि ۲ rtg *af:Ri at1ةBriirttg f"- --তুষ্ট স্বাস তো চলা-ভালোই তো দুঙ্গনে জিনিসপত্র একটা বোেচকাতে বেঁধে তৈরী হলো। কিন্তু যাবার দিন কাতুর মত বদলে গেল। হঠাৎ । সে বললে-তুমি যাও, আমি যাবো না। গোরুণ্টার বাছুর হবে এই মাসের মধ্যে। যদি আসতে দেরি হয়, বাছুরটা বাঁচবে না। --তুই যাবিনে ? -আমার গেলি চলবে কেমন করে ? বাছুরটা মরে গেলি সায় বছরটা আর দুধ খেতি হবে না। তুমি যাও, আমি যাব না। সুতরাং সিঁদুরাচরণ একটি রওনা হলো বেঁচেকা নিয়ে। রেলগাষ্ঠীতে সামগ্ৰন্থই চড়েচে সে, একবার কেবল বেনাপোল গিয়েছিল গোন্ধৱ হাট দেখতে। সে জীবনে একবার মাজে রেলগাষ্ঠী চড়া। পরের চাকরি করতে সারা জীবন কেটেচে। স্টেশনে গিয়ে রেলে চড়ে যেতে হবে। সিঁদুরাচরণ কাপড়ের খুটে শক্ত করে গেরো বেঁধে দ্বখানা দশ টাকার নোট নিয়েচে । কেউটেপাড়ার কাছে পাচু বুনোর দো-চালা ঘর রাস্তার ধারে। ওকে দেখে সঁচু জিজ্ঞেস করলে-ও সিন্থরচরণ, কনে চলোঁচ এত সঞ্চালে ?