পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩০

কোলাওয়ার্সি গ্র্যান্ট কতক্ষণ একদৃষ্টি অন্তদিগন্থের পানে চেয়ে রইলেন। তার মনে একটি HHK BDB DB Biii DBED DDBS S S DDD DDD D CB DBBuui DDBuYS আকাশের বিরাটত্বের সচেতন স্পৰ্শ আছে সে অনুভূতির মধ্যে। দুৱাগত বংশীধ্বনির সুস্বরের Tvsorovja vitagi i গ্র্যান্ট সাহেৰ ভাবলেন, এই তো ভারতবর্ষ। এতদিন ঘুরে মরেচেন, বোম্বাই, পুনা ক্যান্টনমেন্টের পোলো খেলার মাঠে আর অ্যাংলো ইণ্ডিয়ানদের ক্লাবে। এরা এক অদ্ভুক্ত জীব। এদেশে এসেই এমন অদ্ভুত জীব হয়ে পড়ে ধে কেন এয়া ! যে ভারতবর্ষের কথা DDBD SiuDBDB tBDB BB BuuuBB SDBBD DDBBBDDBDDB STBDDDS SSDDD ভারতবর্ষের খবর পেরেছিলেন এডুইন আর্নন্ডের কাব্যের মধ্যে, যা দেখতে এতদুরে তিনি এসেছিলেন-এতদিন পরে এই ক্ষুদ্র গ্ৰাম্য নদীতীরের অপরাহুটিতে সেই অনিন্দ্যাসুন্দর মঙ্গা কবিত্বময় সুপ্রাচীন ভারতবর্ষের সন্ধান পেয়েচোন। সার্থক হোল তার শ্ৰমণ ! রাঙ্গারামের ভগ্নী তিনটির বয়স যথাক্রমে ত্রিশ, সাতাশ ও পচিশ। তিলুৱা বয়স সবচেয়ে বেশি বট কিন্তু তিন ভগ্নীর মধ্যে সে-ই সবচেয়ে দেখতে ভালো, এমন কি তাকে সুন্দরীsBu GB DDDDBBB BBB BD S SYD iDiOOs D LDBDDD DurS tDBBB BBCB BBBL সুপুরুষ, কিন্তু তিলুৱ মধ্যে পাকা সাবরি কলার মত একটু লালচে ছোপ থাকায় উনুনের তাতে কিংবা গরম রৌদ্রে মুখ রাঙা হয়ে উঠলে বড় সুন্দর দেখায় ওকে। তন্ত্রী, সুঠাম, সুকেশী, --বড় বড় চোখ, চমৎকার হাসি। তিলুর দিকে একবার চাইলে হঠাৎ চোখ ফেরানো যায় না। তবে তিলুশান্ত পল্লীবালিকা, ওর চোখে যৌবন চঞ্চল কটাক্ষ নেই, বিয়ে হোলে এতদিন BBLBLBDD D BBDBBB BOOT D DDB BLBD BD DBD D DDBDDBS DD LLLB BB BBB BBBSLLE DgOBS KK DBBYYLLKS BDLSSSDDS ধরনে-ধারনে—সব রকমেই । জগদম্বা তিলুকে দেড়কে বললেন-চাল কোটার ব্যবস্থা কয়ে ফেলো ঠাকুরব্ধি । -তিল ? --দ্বীয় বুড়িকে বলা আছে। সন্দোবেল দিয়ে যাবে। নিলুকে বলে দাও বরণের জালা যেন গুছিয়ে রাখে। আমি এক রান্না নিয়েই ধ্যন্ত থাকবে। —তুমি রান্নাঘর ছেড়ে ষেও না। যজি-বাড়ীর কাণ্ড । জিনিসপত্তয় চুরি যাবে। তিন বোনে মহাব্যন্ত হয়ে আছে নিজেদের বিয়ের যোগাড় আয়োজনে। ওদের বাড়ীতে প্ৰতিবেশিনীরা যাতায়াত করেচেন। গাঙ্গুলীদের মেজ বেী বল্পে-ও ঠাকুরবি, বলি। আজ বে বড় ব্যস্ত, নিজেরা বাসরঘর সাজিও কিন্তু। বলে দিচ্ছি। ও-কাজ আমৱা কেউ করবো না। আচ্ছা দিদি, তিলুঠাকুরবিকে কি চমৎকাৱা দেখাচ্ছে। বিয়ের জল গায়ে না পড়তেই এই, বিয়ের জল পঙ্কলে না জানি কত লোকের মুণ্ড ঘুরিয়ে দেয় আমাদের তিলুঠাকুরবি !