পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষণভঙ্গুর Geo --না না, বসুন। এই দেখুন, রোগে গেলেন। এই আপনাদের মত ইয়ং লেখকদের বড় একটা ইয়ে । শুনুন, আমি বলছি কি, আপনি বোধ হয় জানেন মা-আমিও একজন 臀日 “অখয়” কথাটা বেশি গালভরা করে সময় নিয়ে টেনে টেনে উচ্চারণ করলেন । “叫一颚一姆一讯”由 আমার বিরক্তি কেটে গেল এক মুহূৰ্ত্তে। বিস্ময়ের সঙ্গে প্রশ্ন করি।-ও! আপনার कि कि वई-eogiज न १र्भशाह ? একটা সন্দেহ জেগেছিল মনে, বোধ হয়। ধৰ্ম্ম গ্ৰন্থই হবে । কিন্তু আমায় আরও বিস্থিত কয়ে দিয়ে উনি বললেন-উপন্থাস। আমি বললাম।--আপনার নাম তো রামতারণ-রামাঞ্জাৱৰ্ণ-চাটুজ্যে। নাম শোনা আছে ? চামার বইএর নাম রঙের গোলাম, পরশমণি, a qR-- -9 কোথা ও নাম শুনেছি বলে মনে করতে পারলাম না। তবুও আপ্যায়ন ও দ্বিগ্নতার সুরে বললাম-বেশ বেশ। “খড় খুশী হলাম। একদিন ধরে চা'এর দোকানে মেলা মেশ কষ্ট একথা তো এতদিন শুনি নি-আজিষ্ট প্রথম রামতারণবাবু বললেন--আৱে আমিও তো স্বাজ প্রথমসেট থেকে ওঁর সঙ্গে আলাপ ঘনিষ্ঠ হয়ে জয়ল। রোজ চায়ের দোকানো দেখা, প্রায়ই গোলদীঘির বেঞ্চিতে দুজনে নিভৃঙ্গালাপ • একদিন রামান্তরণবাবু বললেন-চলুন আমার বাড়ী একদিন। কবে যাবেন বলুন। এর দু-তিন দিন আগে থেকে রামতারুণবাবু আমায় ধরেছেন, গ্লার একখানা দুই আছে, বছর কয়েক আগে লিখেছেন, সেখানার জঙ্গে প্ৰকাশক জোগাড় করে দিতে হবে বুঝলাম যে, বইখানা স্বামায় দেখাবার উদ্দেশ্ৰেশুই উনি বাড়ীতে নিয়ে যেতে চান আমাকে। সেজন্থেই যেতে নারাজ ছিলাম, কি জানি কি রকম বই প্ৰকাশক জোগাড় তরে দিতে পারব। কিনা, বাড়ী গিয়ে মাখামাথি করলে একটা চক্ষুলজার মধ্যে পড়তে হবে । সুতরাং আমি কাজের অজুহাত দেখিয়ে কেবলই দিন পিছিয়ে দিই। মাস দুই এভাবে কেটে গেল । একদিন সকালে মেলে বসে আছি, রামতশবাবু এসে হাজিয়। কখনও আসেন নি, একটু খাতির করা গেল তাল ভাবেই। প্ৰবীণ সাহিত্যিক তো বটেই একজন। আমায় বললেন-একটা বিশেষ কাজে এলাম। ভায়া। -বলুন। --আপনাকে বলতে কোনও আপত্তি নেই। আমার একখানা বইয়ের সেকেণ্ড এণ্ডশন