পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& গাঙ্গুলিদের বড় মেয়োয় হার সেটা, তার সে কি কয় ? সবাই মিলে তাকে অপমান উৎপীড়ন করতে লাগল, সে কেন এত অসাবধান, কেন সে হায় থাটের ওপর ফেলে রেখেছিল। অবশেষে সন্দেহ গিয়ে পড়ল এক বৃদ্ধ দাসীর ওপর। তার ওপর শুরু হল নিৰ্য্যাতন। পুলিশে খবর দিয়ে তাকে ধরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাও হতে লাগল। কিন্তু হাবুর সবচেয়ে অসঙ্ক হল গাঙ্গুলিদের মেয়ের সেই হাপুল নয়নে কান্না। মেয়েটির সঙ্গে তার স্বামীীয় ঘনিষনাও নেই। বাপের বাড়ী পড়ে থাকে। এমন মেয়ের কোন মান থাকে না বাপের বাড়ী। বৌদিদিরা একেই তো তাকে দাতে পেযেন, তার ওপর সে বাপের দেওয়া হাছাড়া খুইয়ে ঘোর অপরাধে অপরাধিনী । হাৰু অদৃশ্য হয়ে সব দেখছিল, হারও তার পকেটেই ছিল। আর সন্থ করতে না পেরে হারছড়াটা সে বালিসের তলায় রেখে দিলে। সেখান থেকে সেই মেয়েই প্রথম হার আবিষ্কার করলে। তখন কি হাসি তার মুখে! তা তো হল, কিন্তু হাবু পড়ে গেল মঙ্গা বিপদে { ርሻ CE፻፪ ቚሻ Cጃጣ Coቫኛ ግቑpሚ የ cባ fቐ ቕs¶jጻቐ ፵tጣ†étጻ Cዛ ግርgz€ ! *ዥሻ ጓርሻ LLKuBS EEE EEL BuDuBOLt BBBg LCDLS DD LLLLLLLYSS BOBB BB BBBLB DDB DY দিন দিন। লোভ সামলাতে সামলাতে গলদঘৰ্ম্ম । অদৃশ্য না হয়ে ও থাকা ধায় না, অদৃশ্য হলেও বিপদ। এ কি সৰ্ব্বনাশ মন্ত্র। মাসের পর মাস কাটে, এষ্ট ঘোর অগ্নিপরীক্ষার মধ্য দিয়ে। হাৰু ইতিমধ্যে এক বিয়ে বাড়ীর ভাড়ারে ঢুকে সেরা থানেক সন্দেশ মেয়ে দিল। পরীক্ষণেই জাগিল অনুতাপ-তীব্র অনুতাপ । সে কোথায় নেমে চলেছে দিন দিন! পায়রাগাছির ৱোজা এ কি সৰ্ব্বনাশ তার করে গেল! কিছুতেই অদৃশ্য হবার প্রলোভন সামলানো যায় না। কিছুতেই ভোলা যায় না। দুটি মন্তর। দুটি মন্তর তার জীবনের অভিশাপ। বছরখানেক এভাবে কেটে গেল। কত খুঁজলে পায়রাগাছির রোজাকে-কেউ সন্ধান দিতে পারলে না । একদিন হাবু সেই আমবাগান দিয়ে যেতে যেতে সেই একই গাছের তলায় দেখলে পায়রাগাছির রোজা সেই রকম ঢিল নিয়ে ছুড়ে খেলা করছে। ওর দেহে বিদ্যুতের শ্ৰোত বয়ে গেল। সন্ধান মিলেছে এতদিন পরে। ও ছুটে এগিয়ে কাছে গেল। ঢ়িল একটা ব্যাঙ হয়ে লাফাতে লাফাতে পালাল। একটা ঢ়িল সঙ্গ-কাটা খাঁডি ছাগলের মুণ্ড হয়ে গড়াগড়ি খেতে খেতে চলে গেল। এক বাঁক ছাঁতারে পাখী রোজার মুখের মধ্যে থেকে gदझ हम्र छेड़ cअंश ! হাৰু দুটতে ছুটতে (পাছে রোজা অদৃশ্য হয়ে যায় ) গিয়ে ওর পায়ের ওপর পড়ল। রোজা প্ৰশাস্ত হাসির সঙ্গে বললে--কি হয়েছে । --ţi 55 ||