পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ईश्iअऊँी &S কা-এখন কোস্কো কৱ দোষ । পঃক্ষণেই তিলুৱ দিকে ভালো করে চেয়ে দেখলেন । কি সুন্দয় দেখাচ্ছে ওকে। নিখুঁত সুন্দরী নয় বটে, কিন্তু অপূর্ব রূপ ওর। যেমন হাসি-চ্যাসি মুখ, তেমনি নিটোল বাহুদুটি । গলায় খাজকাটা দাগগুলি কি চমৎকার-তেমনি পায়ের রঙ। সন্দেবোলা দেখাচ্ছে ওকে যেন দেবীমূৰ্ত্তি । বললেন-তোমার একটা ছবি আঁকতো সাহেব, তবে বুঝতে যে রূপখানা কাকে বলে। —যান। আপনি বেনপরে হেসে বললে--দাডান, খাবার আনি-সন্দে আহিকের জায়গা করে দিই ? - -ও নিলু, শোনা ইদিকে-আসনখানা নিয়ে আয়নিপু এসে আসন পেতে দিলে। গঙ্গাজলের কোশাকুশি দিয়ে গেল। তিলু যত্ন করে আঁচল দিয়ে সন্দো-আহিকের জায়গাটা মেজে দিলে। ভবানী মনে মনে যা ভাবছিলেন, আহিকের সময়ে ও ভাবছিলেন, তা হচ্চে এই। কালও সাঙ্কেস ঠ"ঙ্কে বটতলায় যেতে বলেচে। সাহেবের হুকুম, ধোতেই হবে। রাজায় মত ওরা। তিলুকে নিয়ে গেলে কেমন হয় ? অপূৰ্ব সুন্দরী ও । ওর একটা ছবি যদি সায়েব আঁকে, তবে বড় ভালো হয়। কিন্তু নিয়ে যাওয়াই মুশকিল। যদি কেউ টের পেয়ে যায়—তবে YEEL ELSLLEKB DBS EDBB BBDB KBDBD BBBLYut BBBY DtB BBLBD S তিলু একখানা রেকাবিতে খাবার নিয়ে এল, নারকেলের সন্দেশ, চিডেভিাজা আর মুগাতক্তি। হেসে বললে-“কেমন ! মুগতক্তি যে বড় হয় না। এ সময়ে । এখন কি দেবেন। उांछे दशून নিলু বললে—এমন কান মলে দেবো যে-- -দুৱা! তুই যে কি বলিস কাকে, ছি! ও-কথা বলতে আছে ? বিলু আড়াল থেকে বার হয়ে এসে খিল খিল করে হেসে উঠলো। ভবানী বিরক্তির সুরে বললেন--আর এই এক নিষ্টের গোড়া ! কি যে সব হাসে ! যা-তা মুখে কথাবাৰ্ত্তা তোমাদের দুজনের, বাধে না । ছিঃ বিলু বললে-অত ছিঃ ছিঃ করতে হবে না বলে দিচ্চিনিলু বললে-ই্যা । আমরা অত ফেলুনা নাই যে সৰ্ব্বদা ছিছিক্কিার শুনতে হবে। তিলু বললে-আপনি কিছু মনে করবেন না। ওরা বড় আফরে আর ছেলেমানুষদাদা ওদের ফক্ষনে শাসন করতেন না। *ােদর দিয়ে দিয়ে মাথায় তুলেছেন নিলু বললে-ধ্যাগো বুন্দে। তোমাকে আর আমাদের ব্যাখানা কত্তে হবে না, থাকৃ। বিলু বললে-দিদি সুয়ো হচ্চে ভাতারের কাছে, বুঝলি না ?... . ভবানী বললে-ছিঃ ছিঃ, আবার সব অশ্লীল বাক্য । বিলুৱাগের সুখে বললে-ইথাগো সব অশ্লীল বাক্য, আর অশ্লীল বাক্য, তবে কি কথা