পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবন্ধাবলী $b¢ዓ BDDBD E EBB BB BDBLL uBguDDS BB BDDBD DDD SGDDD BDS সেই মেরুদণ্ডের সন্ধান এখনও পেয়েছি কি ? সাহিত্য সমাজেয় মাপকাঠি। সমাজের বাস্তবপটভূমিতে যে প্লাসশিল্প রচিত হয়, শিল্পীभांनागद्र প্রকাশ-ভূমি যাহা, তাহাই সাহিঙ্গ্য। রাজনীতি আজকাল পৃথিবীর সর্বত্র সব চেয়ে বড় স্থান অধিকার করে রয়েছে। সমাজের বেশীর ভাগ লোক সকালে উঠে পড়েন দৈনিক EDYB BBDDS DLDDL DB DBDDBE KDS LBDBu DBDt ti LDDBDBBDBB BBB আধুনিক দিনের সমস্যা নিয়ে সাহিত্য রচিত হতে পারে এবং হচ্চেও। ‘ৱেইন-বো’র মত বড় উপঙ্কাসিও তৈরী হয়েচে যুদ্ধের আবহাওয়ায়। প্যারিসে জাৰ্ম্মান অধিকারের দুঃস্বপ্ন সুই ব্ৰমফিল্ডকে প্ৰলুব্ধ করেচে। তঁর বিখ্যাত উপঞ্জামখানি লিখতে। কিন্তু পশ্চাত্যজাতির সমস্ত অঙ্গরূপ। তারা যাওঁ ভীষণ দুঃখ অনাচায় সন্ধা করেছে। বিগত মহাযুদ্ধের সময়ে, আমরা ত5টা দুঃখের অভিজ্ঞঙা লাভ করিনি। আগষ্ট মান্দোলনের ব্যাপক সত্তা ছিল না। যে দুটি জিনিস খুব বেশী দোলা দিয়েচে আমাদের সামাজিক ও জাতীয় জীবনকে-ব্লাকমার্কেট ও মন্বস্তুর-সে দুটি বহু লেখকের উপজীব্য স্বরূপে একই করুণ রাগিণীয় একঘেয়ে আলাপের মত বিস্বাদ হয়ে পড়েচে ক্ৰমশঃ । তবু স্বীকার করতে হবে তারাশঙ্কয়েন্ত্র মন্বন্তর', প্ৰবোধ সাঙ্গালৈার ‘অদার, মনোজ বসুর ‘দ্বীপের মানুষ’ প্ৰভৃতি এ সময়ের শ্ৰেষ্ঠ Yuu S S ED BBBDK KDK z YO K SY LLLLLLL এ কথা নিঃসঙ্কোচে বলা যায় যে লেখা আসে কবি-যানসের অন্তর্নিহিত তাগিদ থেকে । কবি-মানসের বিভিন্নমুখী গতি থেকে বিভিন্ন ধরনের লেখার স্বষ্টি। যেদিন বাংলার লেখকেরা দেশের সমস্যাগুলি সম্বন্ধে অবস্থিত হবেন, সেদিন সেই প্রসাৱিত চেতনা তাদের বাধ্য করবে: ব্যাপক রাষ্ট্ৰীয় সমস্যা ও সমাজ সমস্তাকে আশ্ৰয় করে গল্প ও উপন্যাস লিখতে। এই ব্যাপক চেতনায় লক্ষণ বহু লেখকের সাম্প্রতিক রচনার সুস্পষ্টরূ ্যে ফুটে উঠেছে। একটি জীবন্ত BuL uti KDD C KL SBuuB BLBDBLD LLLDK KHLD BYB DBDLLGL দিচ্ছে S DB BEBE DDDBK tSS EEEB BgD DBDD DD BE DBBDBDS DBDB BDB রাখে। যেমন সোভিয়েট রাশিয়ার দুঃখদুর্দশার চিত্ৰ ফুটে উঠেচে ওয়েলেস্কির বিখ্যাত উপন্ধাসখানিতে । রবীন্দ্ৰনাথ ঠাঁর রচনার মধ্য দিয়ে ভারঙ্গবাণী বিরাট রাষ্ট্ৰী-মান্দোলনের চিত্রকে অমর করে রেখে গেলেন। এঁদের প্রতিভা এ সব রচনাকে অপূৰ্ব আদিকের মধ্য দিয়ে যুগ প্রয়োজনের উর্কে উন্নীত করে দিয়েছে। চেতনা যে কি ভাবে অমর সাহিত্য হয়ে উঠতে পারে, তায় খোজ নিতে গেলে ওগুলির সঙ্গে সম্যক পরিচয় হওয়া প্ৰয়োজন। একটা যুগ চলে যাচ্চে, ভেঙ্গে যাচ্চে-এ খুব সত্যি কথা। এযুগে স্বভাবতই কবি বা শিল্পী-মানস কিছু অব্যবস্থিত। নতুন সময়ের আভাসে প্রকৃতিস্থ হয়ে উঠেচে, এমন মন এখন হয়ত বিরল। হয়ত অত্যন্ত নিকট থেকে দেখচি বলে অনেক নতুন রচনাকে, অনেক দুঃসাহসিক এক্সপেরিমেন্টকে আমরা বাজে আধুনিকতা বলে ভুল করাচি। রবীন্দ্রনাথের ‘কৰ্ণ-কুণ্ঠী’ সংবাদ যখন রচিত হয়েছিল, তখন সেকালের অনেক বিজ্ঞ সমালোচক বলেছিলেন,