পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভূতি-রচনাবলী বুদ্ধির আলোকে সে সবের বিচার বিশ্লেষণ করছেন। 臺 棒 এই প্রসঙ্গে একটা কথা না বললে এই আলোচনা অসম্পূৰ্ণ থেকে মাৰে। ইছামতী’ উপচ্ছাসের ভবানী বাড়ুৰ্য্যের চরিত্র আঁকতে গিয়ে বিভূতিভূষণ অজ্ঞাতসারে নিজের কথাই লিখে ফেলেছেন। পরিণত বয়সে বিবাহু, শিশু পুত্র লাভ এবং ভক্তিমতী ও লেবাপরায়না স্ত্রীর ভালোবাসা প্রভৃতির। যে নিখুত চিত্র ওই উপহ্লাসে আছে-মনে হয় সে সব কিছু কিছু পৃষ্ঠার নিজের জীবন থেকেই নেওয়া। বলতে কি, ইছামতী’ উপস্কাসের ভিলুও ভবানী বাড়ুৰ্ঘ্যের সংসারে কথা পড়তে পড়তে আমাদের বিভূতিভূষণের নিজের সংসারের কথাই সবার আগে DDD DBBD SS S DD BDz BBD DBBDEBD uu BDD LB BB LLLBD পড়েছে। ভবানী বাড়ুষ্যের ভবঘুরেমী ভাব বিভূতিভূষণ ও তঁর পিতার ভবঘুয়েমী স্বভাবের কথাই মনে কৱিয়ে দেয়। পরিশেষে একথাই বলবো-ইছামতী’ উপন্যাসের বিস্তৃত পটভূমিকায় যে অসংখ্য চরিত্র ক্রমে ভীড় করে এসেছে, তারা কেউই করলোকের বাসিন্দা নয়। অন্ততঃ আমরা ধারা তাকে একদিন খুব কাছে থেকে দেখেছি, তাদের একথা মনে না। এসে যায় না।” (“বিচার’ সাপ্তাহিক পত্রিকা, শুক্রবার ৩১ জুলাই ১৯৭০ ) ইছামতী’ প্ৰকাশিত হওয়ার পরে বাংলা উপন্যাস জগতে ঐতিহাসিক উপন্যাস রচনার ঢেউ BLBBDB S sEDD BDDiiuBB L DBDD DDSDug gyu u DDB S তন্মধ্যে কয়েকটি ঐতিহাসিক উপস্থাপি বাংলা সাহিত্যের স্থায়ী সম্পদ বলিয়া পরিগণিত হইয়াছে। প্রমথনাথ বিশীর “কেয়ী সাহেবের মুসী, গজেন্দ্ৰকুমার মিত্রের ‘বহিবন্ত, “সোহাগপুৱা’ বিমল মিত্রের সাহের বিবি গোলাম’ এবং রামপাদ চৌধুরীর ‘লালবাঈ, উপন্যাসের নাম প্ৰথমেই উল্লেখ করিতে হয়। এদিক হইতেও ইছামতী’ উপন্যাস বাংলা সাহিত্যের এক উঘর পর্বে দিশায়ীর কাজ করিয়াছে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষে রাশি রাশি বিদেশী উপন্যাসের অসাৰ্থক অনুবাদে ও “বোলে লেটাল” নামক রচনায় বাংলা সাহিত্য ভারাক্রাস্ত হইয়া উঠিয়াছিল, এমন সময় ইছামতী’ উপন্যাস গ্রকাশিত হয়। ইছামতী’ প্ৰকাশের পরে অষ্টাদশ, উনবিংশ এবং বিংশ শতাৰীৱ গোড়ার দিকের অনেক ইতিহাস-নির্ভর কাহিনী লইয়া বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখা ক্রমশ সমৃদ্ধতির হইয়া উঠিতেছে। ‘ক্ষণভঙ্গুরী’ ‘ক্ষণভঙ্গুর' বিভূতিভূষণের রচিত্ত একাদশ গল্পগ্রন্থ। গল্পগুলি পুস্তকাকারে প্রকাশের পূর্ধে বিভিন্ন সাময়িক পত্রে প্রকাশিত হয়। ‘ক্ষশভঙ্গুর’ গল্প গ্রন্থের প্রথম প্ৰকাশকাল : প্ৰথম