পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rhyw विट्रडि-ब्रश्नांदनी →এখনই হয়েছে কি ? তোমার উঠোনে গিয়ে নীলের দাগ মারবো। তোষায় সাহেব ৰাবা যেন উদ্ধার করে তোমায়। দেখি তোমার কতদূৱ নবু গাজি এসে রাজারামের পা দুটো জড়িয়ে ধরলে। YLLL Yz KBD DBBDBDYBS BSBDD BD DY SS DEDg LBD GB BDD बाँध बांई । नयू अछि उबूs *iा छाप्रख्न ना । ব্লাজায়াম বললেন-কি ? -আপনি না বাঁচালি বাঁচবো না । মুরুঙ্গু মানুষ, করে ফেলেছি এক কাজ। ক্ষ্যামা জ্ঞান বাৰু। আপনি মা-বাপ। MSS BEzS MLLLL LLt BLB LLLLK S LLLLL BB LDLD BLL K S YS --বাৰু সে আমার বলতে হবে না। আপনার মান রাখতি, মুই জানি । —ষাও, জমি ছেড়ে দিলাম। কাল আমীনবাবু গিয়ে ঠিক করে আসবে। তবে মার্ক-তোলার মজুরিটা জরিপোৱা কুলীদের দিয়ে দিও। যা গু--- নবু গাজি আভুনি সেলাম করলে পুনরায়। চলে গেল সে কাটপোডার বাওড়ের ধারে ঘারে। দেওয়ান রাজারাম রায় ও সদর আমীন প্ৰসন্ন চক্‌ত্তির মুখে হাসি ফুটে উঠলো। এই রকমই চলচে এদের শাসন অনেকদিন থেকে। বড়সাহেব ছোটসাহেব যদি বা ছাড়ে, এরা ছাড়ে না। চাষীদের, সম্পন্ন সন্ত্রান্ত গৃহস্থদের ভালো ভালো জমিতে মার্ক দিয়ে আসে, সে জমিতে নীল পুতিতেই হবে ; মা পুতলে তার ব্যবস্থা আছে । বডসাহেব এ অঞ্চলের ফৌজদারি বিচারক । সপ্তাহে তিন দিন নীলকুঠিতে কোর্ট বসে। গোরু চুরি, ধান চুরি, মারামারি দাঙ্গাহাঙ্গামার অভিযোগে বিচার হবে এখানেই। বড় কুঠির সাদা হল-ঘরে এ সময় নানা গ্ৰাম থেকে মামলা রুজু করতে লোক আসে। তেমাথার মোড়ে সনেকপুরের মাঠে একটা ফঁাসিকাঠ টাঙানো হয়েচে সম্প্রতি । রাজারাম বলে বেড়াচ্ছেন চারিদিকে যে এবার বড় সাহেব ফঁাসির হুকুম দেওয়ার ক্ষমতা পেয়েচেন গভর্ণমেণ্ট

  • F বড়সাহেব কিন্তু সুবিচারক। খুব মন দিয়ে উভয় পক্ষ না শুনে বিচার করে না। রায় দেবার সময় অনেক ভেবে স্থায়। অপরাধীর ধাম, লঘুপাপে গুরুদণ্ড সৰ্ব্বদাই লেগে আছে। নীলকুঠির কাজের একটু ক্ৰটি হলে স্বয়ং দেওয়ানেরও নিকুতি নেই। তবু ছোটসাহেবের চেয়ে বড়সাহেবকে পছন্দ করে লোক । দেওয়ানকে বলে-টোমাক চুনের গুডামে পুরিয়া ब्राषिcण ऐधि छन्छ इश्लेटव ।

রাজারাম বলেন-আপনার ইচ্ছা হুজুর। আপনি কয়লি সব করতি পারেন। -You have a very oily tongue I know, but that would'nt cut ice this time-টোমাকে আমি জবািড করিটে জানে। -কেন জানবেন না হুজুর। হজুৱা মা-বাবা