পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্ৰন্থ পরিচয় SLB BBE LSLtuB BLDLzB BB TLLBii LLLB guK LEB zLD DBLBL বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়ও উচ্চ প্ৰশংসা বাহিয়া হয়। বৰ্ত্তমান যুগের খ্যাতিমান সাহিত্যিক শ্ৰীযুক্ত সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় “বিভূতিভূষণ-প্ৰকৃতি প্রেমিক প্যান’ শিরোনামায় ১৯৬২ খৃষ্টাব্দের ২৫ ESTSTLBzz B SBBBSS SSLDK BEEL L DDBBBuu DEBDBS BS DB হইতে প্রাসদিক অংশ-বিশেষ তুলিয়া দিতেছি ঃ “একটি মাত্র অস্ত্ৰ নিয়ে রাজ্য করতে এসেছিলেন এবং সাম্রাজ্য জয় করেছিলেন। সেই অক্সের নাম সরলতা। সকলেই ভেবেছিলেন-সরলতার যুগ শেষ হয়ে গেছে, সাহিত্য হবে LBDDBB DDBDB DuD BBuS BDB D DBB LBDBSDB BDDD DBuBD BDD DBY পাকের মধ্যে। বিভূতিভূষণ এসেছিলেন। দ্বিধাহীন। যে অপকট কবিত্বের কথা এখন লেখকরা বলতে লাজ পান, সাধারণ বিস্ময়, দুঃখ, আনন্দের কথা হয়তো আর বলার দিন নেই যখন ভেবেছিলেন সকলে, তখন বিভূতিভূষণ আরেকবার প্রমাণ করে দিলেন যে, সাহিত্যের বিষয়ের জন্থ কোথাও কোনো বাধা নেই, সমস্ত জানা জিনিসই চিরকালের অজানা। বিভূতিভূষণের দেখা চরিত্র নদীয়া যশোহরের সীমারেখায় একটি গাছতলায় দাঁড়িয়ে অভিভূত হয়ে পড়ে, সেখান দিয়ে কতলোক দুবেলা হেঁটে যাচ্ছে-কাক্ষর কোন ভ্ৰক্ষেপ নেই, অথচ সেই লোকটি অভিভূত, এখানে দুটো জেলা আলাদা হয়ে গেছে, এর মধ্যে কি অফুরন্তু বিস্ময় সে পেয়েছিল, যে লোক প্রথম প্ৰথম চন্দ্ৰগ্ৰহে পেঁৗছবে তায় বিস্ময়ও ঐ লোকটির চেয়ে বেশী হবেনা। বড় ভয়ংকর সময়ে বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের আসরে এসেছিলেন। একদিকে রবীন্দ্ৰনাথের বিশ্বজনী খ্যাতি এবং তঁর অনুকায়িক আত্মঘাতী লেখকদল, অপর দিকে TYS BBBLLL BSS DDDLG LLDD BuBg DBBLLBB BDB BLDLY KBBDDD সম্পূর্ণ হয়ে গেছে, মনে করেছিলেন অনেকে। এবং রবীন্দ্রনাথ যেদিকে অগ্রসর হতে চাননি, সেই দারিদ্র্য, রক্ত মাংস এবং মৃত্যু প্রেম নিয়ে চলছিলো চূড়ান্ত হৈ হৈ। সেই সময় বিভূক্তিভূষণ কি করে এক-রঙা পশরা নিয়ে আসতে সাহস করলেন, ভাবতে অবাক লাগে। তাঁর প্রথম রচনার ইতিহাস পড়লে কিছুটা বুঝতে পারা যায়। তিনি ও-সব আন্দোলনেয় কখা ভাবেন নি, যা মনে করেছেন-শহর থেকে বহুদূরে পল্লী অঞ্চলে বসে তাই লিখেছেন। তাকে বলতে ইচ্ছে করে গীর্কটেঙ, লেখক বা পসেসড, শাস্ত্রোক্ত সেই সব অবতারদের মত, যারা নিজেদের চিনতে পারেন না। ভয় হয়, হয়তো বিভূতিভূষণই এই ধারার শেষ প্রতিনিধি লেখক । 量 সবচেয়ে উপভোগ্য রচনা “আমার লেখা” এবং চিঠিপত্রগুলি। কি কয়ে তিনি প্রথম লেখা অক্ষা করলেন এবং এক আখ পাগলা লেখকের পালায় পড়েছিলেন সে বিবরণী যেমন কৌতুহলোদ্দীপক, তেমনি মজার। তবু আমরা ধন্যবাদ জানাবো সেই কবি। পাচুগোপালকে, বে বিভূতিভূক্ষ্মণকে সাহিত্য-রচনায় জন্য উত্তেজিত করেছিল। যদিও একথা ঠিকই, ও রকম অগবে উত্তেজিত না করা হলেও বিভূতিভূষণকে লিখতেই হতো,-ষার মধ্যে কবিত্বের দুঃখ আছে, লেখা ছাড়া ঘটায় জীবনের অক্ষ কোন অর্থই থাকেন।