গ্রন্থ পরিচয়
স্কুল॥ গোপালনগর ‘হরিপদ ইনসটিটিউশন’— বিভূতিভূষণ শেষ জীবনে এখানে শিক্ষকতা করিতেন।
প্রবোধ॥ সাহিত্যিক শ্রীযুক্ত প্রবোধকুমার সান্যাল।
বিভূতিভূষণ বসু॥ বিভূতিভূষণের প্রথম শিক্ষক-জীবনের ছাত্র। খেলাত ঘোষের বাড়ীর দৌহিত্র।
এই ক্ষুদ্র পত্রটির ভিতরে মানুষ বিভূতিভূষণের আন্তরিক আলেখ্য ফুটিয়া উঠিয়াছে। বিভূতিভূষণের সহৃদয় এবং সরস মনের পরিচয় এই পত্রটির মধ্যে পাওয়া যায়।
সংযোজন ও সংশোধন
একাদশ খণ্ডে প্রকাশিত ‘অথৈজল’ উপন্যাস পাটনা হইতে প্রকাশিত 'প্রভাতী' মাসিক পত্রিকায় ধারাবাহিক রচনা হিসাবে সর্ব্বপ্রথম প্রকাশিত হয়। ‘প্রভাতী’ মাসিক পত্রে চৈত্র ১৩৫০ সাল থেকে পৌষ ১৩৫৩ সাল পর্য্যন্ত ধারাবাহিক ভাবে ‘অথৈজল’ প্রকাশিত হইয়াছে। পাটনা হইতে অধ্যাপিকা শ্রীমতী মীনা সেন আমাদের এ তথ্য জানাইয়াছেন। তাঁহাকে ধন্যবাদ জানাইতেছি।
একাদশ খণ্ডে ‘পুস্তক-পরিচয়’ অংশে উল্লিখিত তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রদ্ধার্ঘ ‘অপরাজিত বিভূতিভূষণ’ প্রকৃতি পক্ষে প্রকাশিত হইয়াছিল ‘যুগান্তর”-এ। (৩রা নভেম্বর ১৯৫০ বঙ্গাব্দ ১৭ই কার্ত্তিক ১৩৫৭ শুক্রবার)।
চণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়
দ্বাদশ খণ্ড সমাপ্ত