পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vyo विष्ट्रलि-कानांत्री --রায়দের ভাঙাবাড়ীর পেছন দিয়ে চলে। ও পথে ভূতের ভয়ে লোক যায় না। নদীর ধারে এসে দুজনে দাঁড়ালো একটা বঁাশঝাড়ের তলায়, শুকনো পাতার রাশির ওপরে। তিলু বললে-দাঁড়ান, আঁচলটা পেতে নিচে বামুন —তুমি আঁচল খুলে না, ঠাণ্ডা লাগবে -আমার ঠাণ্ড! লাগে না, বসুন আপনি-কাল -- tfts, i ? তিলু হেসে বললে—সত্যি বেশ, সংসার থেকে তো বেঙ্গনেই হয় না। আজকাল-কাজ আর কাজ। বিলুনিলু সংসারের কি জানে ? ছেলেমানুষ। আমি যা বলে দেবে, তাই ওরা করে। সব দিকেই আমার ঝক্কি।। তিলুৱা কথার সুরে যশোর জেলার গ্ৰাম্য টানগুলি ভবানী বাড়ুষ্যের এত মিষ্টি লাগে। তিনি নিজে নদীয়া জেলার লোক, সেখানকার বাংলার উচ্চারণ ও বাচনভঙ্গি সুমার্জিত। এদেশে এসে প্ৰথমে শুনলেন এই ধরনের কথা । হেসে বলেন-শোনো, তোমাদের দেশে বলে কি জানো ? শিবির মাটি, পুবিয় ঘরসুগির ডালি ঘি দিলি ক্ষীরির তায় হর -कि, कि --মুগার ডালি মানে মুগের ডালে, ঘি দিলি মানে ঘি দিলে -খাক ও, আপনার মানে বলতি হবে না। ও কথা। আপনি প্যালেন কোথায় ? -এই দেখটি দেশের বুলি ধয়েচ, বালতি হবে না, প্যালেন কোথায় ! তবে মাঝে মাঝে c5to Nit ca ? →লজা করে আপনার সামান বলতি ভবানী তিলুকে টেনে নিলেন আরো কাছে। জ্যোৎস্না বাকী ভাবে এসে সুন্ধৱী। তিলুৱ সমস্ত দেহে পড়েছে, বয়স ত্ৰিশ হোলেও স্বামীকে পাবার দিনটি খেকে দেহে ও মনে ও যেন উদ্ভিরযৌবনা কিশোরী হয়ে গিয়েছে। বালিক-জীবনের কতদিনের অতৃপ্ত সাধ, কুলীনকুমারীর অতি দুর্লভ বস্তু স্বামীরত্ব এতকালে সে পেয়েচে হাতের মুঠোয়। তাও এমন স্বামী। এখনো যেমন তিলুৱা বিশ্বাস হয় না। যদিও আজ দু’বছর হয়ে গেল। তিলু বল্পে-আমার মনে হয় কি জানেন ? আপনি আসেন নি বলেই আমাদের এতদিন বিয়ে হছিল না-ফুলীনের মেয়ের বিয়ে-- -আচ্ছা, একটা কথা বুঝলাম না। স্নায় উপাধি তোমাদের, রায় আবার কুলীন কিসের রায় তো শ্রোত্ৰিয় -ওকথা দাদাকে জিগ্যেস করবেন। আমি মেয়েমানুষ, কি জানি’। আমরা কুলীন BDS BuB Di uBDD DDBB DD D DD BBBB Gu B DD যাওয়ায় গিয়ে বড় পিসিকে বিয়ে ক’রে নিয়ে গেল কোথায় অন্ধ বাঙািল দেশে-ভালো কুলীনের ছেলে