পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভূতি-রচনাবলী তারপর বললে-“খোকায় মুখ দেখবো। তিলুশুনে ভয় পেয়ে বললে-ওম, ও খুনে ডাকাত, ওর সামনে খোকায়ে বার করবো न, अमेिं। শেষ পৰ্যন্ত ভবানী বাড়ুৰ্য্যে নিজে খোকাকে কোলে নিয়ে হল পেকের কোলে ভুলে দিতেই লে গীটি থেকে এক ছড়া সোনার হার বায় ক’ৱে খোকায় গলায় পরিয়ে দিয়ে। বললে,-আমাৱ আর কিছু নেই দাদা-ভাই, এই ছেল, তোমায়ে দিলাম। নারায়ণের সেবা হলে আমার ! ভবানী সন্দিগ্ধ দৃষ্টিঙে হার ছড়ার দিকে চেয়ে বললেন-না, এ হার তুমি দিও না। স্বামী জিনিসটা কেন দেবে ? বরং কিছু মিষ্টি কিনে দিও হল পেকে হেসে বললো-বাবাঠাকুর, আপনি যা ভাবচোন, তা নয়। এ লুঠের মাল নয়। আমার ঘরের মানুষের গলার হার ছেল, তিনি স্বগগে গিয়েছে। আজ বাইশ তেইশ। বছর । আমার ভিটতে ভাঁড়ের মধ্যে পোন্ত ছেল। কাল এরে তুলে তেঁতুল দিয়ে মেজেচি। অনেক পাপ করেচি জীবনে। ব্ৰাহ্মণকে আমি মানিনে বাবা ঠাকুর। সব দুষ্ট, খোকাঠাকুর নিস্পাপ নারায়ণ। ওর গলায় হার পরিয়ে আমার পরকালের কাজ হোল । অশিকিবাদ করুন। উপস্থিত সকলে খুব বাহবা দিলে হল পেকেকে। ভবানী নিজেকে বিপন্ন বোধ করলেন। বড়। তিলুকে নিয়ে এসে দেখাতে তিলুও বললে-এ আপনি ওকে ফেরৎ দিন। খোকনের গলায় ও দিতি মন সৱে না । -নেবে না। বলি নি ভাবচো ? মনে কষ্ট পাবে। হাত জোড় করে বললে । -বলুক গে। আপনি ফেরৎ দিয়ে আসুন। -সে আর হয় না, যতই পাপী হোক, নত হয়ে যখন মাপ চায়, নিজের ভুল বুঝতে পারে, তার ওপর ব্লগ করি কি ক’য়ে ? না হয়। এর পরে হার ভেঙে সোনা গালিয়ে কোন मद्य न २ ८ ।। তিলু আর কোন প্রতিবাদ করলে না। কিন্তু তার মুখ দেখে মনে হলো সে মন খুলে ficts a extr হল পেকে সেইদিনটি থেকে রোজ আসতে আরম্ভ করলে ভবানী ধাড়ুষ্যের কাছে। কোনো কথা বলে না, শুধু একবার খোকনকে ডেকে দেখে চলে যায়। DD DBDBDB BKLzzYqLGD LLLSBDDSS সামান্য বৃষ্টি হয়েচে বিকেলে , ভিজে বাতাসে বকুল ফুলের সুগন্ধ। হেলা পেকে এসে বসে নিজের হাতে তামাক লেজে ভবানী বাড়ুৰ্যোকে দিলে। এখানে সেখখনই এসে বসে, তখন যেন সে অঙ্কীরকম লোক হয়ে যায়। নিজেয় মুখে নিজের কৃত নানা অপরাধেৱ ৰুখা DBBSDiDBB BBBB BB zS EB BD iBBDBLBLBuB BB BBDD EE BD LB YEE DBBL qASiDDBSK DDBB BOB OKE DBDD DD DDBSSS BBBL DB DD