পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃণাকুর ২৩৫ RRR ET f^TS ^ffTLA Al I Appropriately enough, tksjA e...A sffafSð FTE5— ঐ নীল উজ্জল তারাটি করুণ, অরুণ তরুণ কিরণ অমিয় মাথান হাসিটি বহুদূর জগতে গিয়েছে গো চলি প্রণয়বৃন্ত ছিড়িয়া ভালবাসা সব ভুলে গেছে. চোঁদ পনেরো বছর আগের এমনিধারা কত উজ্জল রৌদ্রালোকিত প্রভাত, বর্ষায় কত মেঘমেদুর সন্ধ্যার কথা মনে আনে । .. যাক । কাল আকাশে হঠাৎ বৃশ্চিক নক্ষত্র দেখেচি—একে প্রথম চিনি বেল পাহাড়ের স্টেশনে—পরিমল আমাকে চিনিয়ে দেয়—আমি ওটা চিনতাম না । কাল দেখি শুীমাচরণদাদাদের বঁাশঝাড়ের মাথার ওপর বিরাট ওর অগ্নিপুচ্ছটা বেঁকে আছে। আকাশের ওদিকটা আলো হয়ে উঠেচে.খুকুকে বললুম, ঐ ছাগ বৃশ্চিক নক্ষত্ৰ— তাকে চিনিয়ে দিলুম। রাণু জিগ্যেস করলে—তবে তার বয়েস যদিও খুকুর চেয়ে অনেক বেশি, সে অত বুদ্ধিমতী নয়—পনেরো মিনিট কঠিন পরিশ্রমের পরে তাকে বোঝাতে পারলুম কোনটাকে আমি বুশ্চিক রাশি বলতে চাচ্চি। এদিকে সপ্তর্ষিমণ্ডল ঢলে পড়চে ক্রমেই মেজো খুড়ীমাদের রান্নাঘরের ওপরে। রাত অনেক হল, ওরা তবুও তাঁস খেলবেই। বেগতিক দেখে বললুম, আলোতে তেল নেই। নইলে ঘুম হবার যে নেই, ওদের খেলার গোলমালে । লণ্ঠন নিবিরে শুয়ে পড়লুম, রাত তখন বারোটার কম নয়। বিকেলে কালো আর আমি মোল্লাহাটির পথে বেড়াতে গেলাম। আজি দুপুরে যখন এপাড়ার ঘাট থেকে ওপাড়ার ঘাটে সাতার দিয়ে যাই, তখনই খুব মেঘ করেছিল—একটু পরে সেই যে বৃষ্টি এল, আর রোদ ওঠে নি। মেঘ ভরা বিকেলে হামল মাঠ ও দূরের বঁাশ বন, বড় বড় বটগাছ, এক রকম কি গাছ আছে, মখমলের মত নরম সবুজ পাতা ডালপালা ছড়িয়ে দিয়ে ঝোপের স্বাক্ট করে—এসবের মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে মোল্লাহাটি ও পাচপোতা বামুনডাঙ্গার পথের মোড়ে গিয়ে একখানা ছই-চাপা গরুর গাড়ির সঙ্গে দেখা হল। তাদের গাড়োয়ান জিগ্যেস করলে, বাবুর কাছে কি বিড়ি আছে ? —না, নেই। বিড়ি খাই নে— -श्रां★नांब्रां ८कांथांब्र शांरदन ? —কোথাও যাব না, এই পথে একটু বেড়াচ্চি। क्ब्रिदांब्र श्रृंटर्ष भएन झण कजकांडांब षांकबांब जयद्र यथन अंiइ*ांजांब्र छप्छ भनül ईjणांब्र, তখন যে কোনো একটু ছবি, একটা বনের ফটোগ্রাফ দেখে মনে হয়, ও কি বনই এদেশে ।