পাতা:বিভূতি রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড).djvu/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্বন্ধে সমস্ত স্বপ্রতিষ্ঠিত্ব স্বত্রগুলিকে তিনি যেন এক কথার উড়াইয়া দিলেন, এপিক বলিতে बूतांश्८७ heroic poetry, few Fielding afton food aw heroic Ri oil Comic श्रेष्ठ °ां८ब्र ७द९ Comic epic यश्वन शtछ प्रफ़िउ शब ७थन प्लेशंद्र नांभ शब्र উপন্যাস। অর্থাৎ প্রাচীন এপিক রাজা-রাজড়া, দেবদেবী যুদ্ধবিগ্রহের কথা, আর আধুনিক কালে ঐ এপিকের বিকল্প উপন্যাস সাধারণ মানুষের সাধারণ ক্রিয়াকলাপের কথা। বিষয়ের মহাত্ম্যে উভয় সমান। এমন একটি কথা বলিয়া Fielding সাহিত্যের বিষয় ও রূপ (form) সম্বন্ধে স্বপ্রতিষ্ঠিত মত্তগুলিকে যেন উলটাইয়া দিলেন। এপিক-এর বস্তু ও কমেডির বস্তুর মধ্যে আর কোন ভেদ রহিল না, কারণ দুইই এখন উপন্যাসের বস্তুর মধ্যে মিশিয়া গেল। অর্থাৎ সাহিত্যের প্রাচীন বর্ণভেদ উঠিয় গেল এবং এই বর্ণসংকরের ফলে এক নূতন বর্ণের উদ্ভব হইল। এই নুতন বর্ণ এপিকের কুলমর্যাদা হারাইল না। ইলিয়াড বা রামায়ণের বিষয়ের তুলনায় Fielding-এর উপন্যাসের বিষয় তুচ্ছ বিষয়, Fielding বলিলেন এই তুচ্ছ বিষয় লইয়াও মহৎ সাহিত্য রচনা সম্ভব। ঐ অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষেই আর এক ইংরাজ লেখক কাব্যের বিষয় লইয়া আর একটি নূতন কথা বলিলেন। Wordsworth গ্রামের অশিক্ষিত মানুষের দৈনন্দিন জীবনের মধ্যে কাব্যের বিষয় আবিষ্কার করিলেন। তিনি তাহার পাঠককে বলিলেন, ‘o gentle reader, you will find | A tale in everything” nốis gig Rizzoz grę wsi লইয়াও কত কাব্য-কাহিনী রচি৩ श्ट्रे८७ vii.; Simon the II untsmano tol, Lucy, well, Margareten tel, Michael 4 x 1 Wordsworth a wits ‘মামুষের বুকের কথ। । *আরণ্যক” উপন্যাস কি নয়, আর উপন্যাস হইলে ইহা কি প্রকৃতির উপন্যাস তাহা বিচার করিবার পূর্বে বুঝিয়া লখতে হইবে যে সাহিত্য বিবর্তনশীল এবং এই বিবর্তনের পথে ইহার নূতন নূতন বস্তু নুতন নূতন রূপে আবির্ভূত হয়। অর্থাৎ সকল এপিকের বিষয় ও গঠন যেমন এক নয়, সকল উপন্যাসেরও বিষয় ও গঠন এক নয়। উপন্যাস ধেমন বিচিত্র বিষয়ী ডেমন বিচিত্র রূপী। অতএব আরণ্যক গ্রন্থখানিকে একটি নূতন ধরণের উপন্যাস হিসাবে গ্রহণ করা যাইতে পারে। কিন্তু উপন্যাসের সামান্ত লক্ষণ "অরণ্যকে" আছে কিনা আগে gুধিয়া লইতে হয়। Lরস্তুত Fielding উপন্যাসকে শিকের সঙ্গে তুলনা করিয়া উপস্থাসের প্রধান লক্ষণটি করিয়া দিয়াছেন। এা খানি এপিক পড়িয়া পাঠকের যে ভাব, একখানি উপন্যাস পাঠকের সেই ভাব। ভাবটি হইল এই যে ইহার মধ্যে মানুষের সকল কথা শুনিলাম, ইছার বাহিরে আর অন্ত কোন কথা নাই। যাহা নাই ভারতে তাহ নাই ভারতে, কথাটি ষে কোন এপিক বা উপন্যাস সম্বন্ধে প্রযোজ্য। নিশ্চয় একখানি উপন্যাসে একটা গোটা সভ্যতার সকল কথা স্থান পাইতে পারে না, কিন্তু নানা চরিত্রের মধ্য দিয়া বিচিত্র ঘটনার মধ্য দিয়া যে কাহিনী গড়িয়া উঠে তাঙ্কাকে মানুষের একমাত্র ফাহিনী বলিয়া গ্রহণ করি, আগু কোন