পাতা:বিভূতি রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড).djvu/৪৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8&yჯს বিভূaিজ্ঞঙ্গী গবর্নমেন্ট ষ্ট্রেন্থ করা হবে। এত মাইল**L পাৰে কিলে একজন দরিত্র লেখক? সব বিধে করে ফুির্ত হবে গবর্নমেন্টকে লেখা বা চিন্তার জন্তে বা কিছু দরকার। —আর কিছু ? আমি রাগ করে বললাম-এ ঠাট্রার কথা নয়। আজ যদি আমাদের নিজেদের গবর্নমেন্ট হুতো— —কোন দেশের গবর্নমেন্ট তাদের দেশের লেখকদের জন্যে এমন ব্যবস্থা করে রেখেচে আমি জানতে চাইতু —আমিও বলতে চাই যে যদি না করে থাকে, তাদের করা উচিত। গবর্নমেন্ট ধারা চালায় তাদের কল্পনাশক্তি কম, নিবেট বেশির ভাগ । কবি ও লেখকদের পবামর্শ এ সম্পর্কে ত্বাবু ধন নেয়। না নিয়ে তা সভ্যনামেব উপযুক্ত নয়। দেশের লেখকদের এ সুযোগ দেওয়া, এগৰ-জুবিধে করে দেওয়া যে কোনো গনমেন্টের উচিত। ফ্লেখিনি নয়, iBBBB BTSBBBBBB BBB BBB STTBBBB BB BBBS Bttt দশের কাজই তো। কেন গবনমেন্ট করবে না ? কর৯নিশ্চয় উচিত। বলাবাহুল্য আমার সে উপদেশ কোনো কাজে এল না। মূল্যবান উপদেশগুলো বৃথায় গেল। গাজী পাহাড থেকে নামলে । জলতেষ্ট পেয়েছিল অনেকক্ষণ থেকেই । কিন্তু পাৱেই নাকটি ভাকবাংলোতে জলের সন্ধান পাওয়া গেল না। চক্রধল্পগুরে এক ¢ত্রলোকের বাম থেকে জল আনিয়ে খাওয়া গেল। টাইবানায় ফেরা গেল বেগ তিনটের মধ্যে। এই ভ্রমণের কিছুদিন পরে আমি ঘাটশিলা ফিরে আলি। একদিন সন্ধ্যায় আমার ভীতিঅভিজ্ঞতা হয়। সে কথাটা এখানে বলি এ অঞ্চলে শঙ্খচূড বা King cobra-র সাক্ষাৎ পাওয়া যায় বনে-জঙ্গলে—এ কথা আমি পূৰ্ব্বে৪ শুনেছি। কিন্তু অত বনে বনে বেড়িয়েও কখনো আমার চোখে পড়ে নি। একদিন আমি রাস্তা থেকে কিছুদূরের একটা পাহাড়ে বেড়াতে যাই, পাহাড়টার নাম উলাডুংরি। ওদিকের ওসব পাহাড়ে গরু চরে, লোকজন ওঠে নামে, কিন্তু দূর থেকে এ পাহাড়ের দৃপ্ত দেখে আমার মনে হোল এ পাহাড়টাতে কেউ ওঠে না। সন্ধ্যা হয়ে আসছিল। o ভাবলুম, পাহাড়টাতে উঠে কোনো শিলাখণ্ডে বলে সন্ধ্যার শোভা দেখা যাক। সামান্ত খানিকটা উঠে লক্ষ্য করলাম পাহাড়টাতে বেজায় কাটাবন।ওপরে আর উঠবার উপায় নেই। অনেকগুলো ঝরা শুকনো পাতা সেই কাটাগাছগুলো থেকে ঝরে আমার আশেপাশে সৰ্ব্বত্র পড়ে ভূপাকার হয়ে অাছে পাথরের ওপরে। কাটাগাছ ষে খুব বড় তা নয়, আমাদের দেশের ছোট ছোট বৈঁচি গাছের মত । বড় চমৎকার শোভা হয়েছে পশ্চিম আকাশের, সেদিকে মুবর্ণরেখার ওপারে পাহাড়শ্রেণীর